পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গ্যাস সঙ্কটের কারণে দীর্ঘ ১৯ মাস বন্ধ থাকার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ সার কারখানায় পুনরায় ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু হয়েছে। গত শুক্রবার বিকাল ৩টায় কারখানার উৎপাদন শুরু হয়। এদিকে কারখানা ১৯ মাস বন্ধ থাকায় প্রতিদিন ১২‘শ টন উৎপাদন ক্ষমতা হিসাবে প্রায় সাড়ে ৯‘শ কোটি টাকা মূল্যের পৌন ৭ লাখ টন সার উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে।
কারিগরী বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১৯ এপ্রিল কারখানার ইউরিয়া সার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। চলতি বছরের ১৩ জুন গ্যাস সরবরাহ দেয়া হলেও কারখানা ২দিন চলার পর যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে পুনরায় বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় প্রকৌশলীরা ত্রুটি মেরামত করে কারখানা চালু করতে ব্যর্থ হয়ে বিদেশী বিশেষজ্ঞ এনে এই ত্রুটি মেরামত কাজ শেষ করার আগেই আবার ১৯ জুলাই গ্যাস সরাবরাহ বন্ধ করে দেয়া হয়। ফলে কারখানাটি সঠিক সময়ে চালু করা সম্ভাব হয়নি।
বাখরাবাদ গ্যাস বিতরণ কোম্পানী থেকে অবশেষে গত ১৫ নভেম্বর পুনরায় কারখানা গ্যাস সরবরাহ দেয়া হলে কারখানা চালু করার উদ্যোগ নেয় কর্তৃপক্ষ। পর্যায়ক্রমে অ্যামোনিয়া ও ইউরিয়া বিভাগসহ সকল বিভাগ সচল করে পুনরায় উৎপাদনে ফিরে আনতে সক্ষম হয় কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ ১৯ মাস পর কারখানা উৎপাদনে ফিরে আসায় সকল শ্রমিক কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসার পাশাপাশি সবর্ত্র বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ।
কারখানার মহা-ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) এটিএম বাকী জানান, গ্যাস সরবরাহ পাওয়ার পর ইউরিয়া সার উৎপাদন শুরু হয়েছে। কারখানায় উৎপাদন দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলেও পর্যাপ্ত পরিমাণে আমদানি করা সার মজুদ থাকায় কমান্ড এরিয়াভূক্ত জেলায় সার সরবরাহে কোন সঙ্কট তৈরি হয়নি বলে তিনি দাবি করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।