নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আগে এই দৃশ্য প্রায় নিয়মিতই দেখা দিত বাংলাদেশের ক্রিকেটে । বয়স ১৮ পেরুনোর আগেই টেস্ট ক্যাপ পেয়ে যেতেন তুমুল প্রতিভাবান কেউ। পরে হারিয়েও যেতেন দ্রুত। তবে ২০০৫ সালের পর থেকে এমন কিছুর দেখা মিলছিল না। ২০০৫ সালে ১৭ বছর ৩৫১ দিন বয়সে লর্ডসে যার অভিষেক হয়েছিল, সেই মুশফিকুর রহিমই ১৩ বছর পর টেস্ট ক্যাপ পরিয়ে দিলেন আরেকজন ১৮ না পেরুনো তরুণকে। ১৭ বছর ৩৫৫ দিন বয়সে অভিষেক হলো অফ স্পিনার নাঈম হাসানের।
১৮ বছর বয়সের নিচে এই নিয়ে বাংলাদেশের মোট সাতজনের টেস্ট অভিষেকের ঘটনা ঘটল। যার মধ্যে মুশফিক তো খেলছেনই, ক্যারিয়ার লম্বা হয়েছিল মোহাম্মদ আশরাফুলেরও। বাকিরা টেস্ট খেলতে নেমেছিলেন যত দ্রুত, হারিয়েও গেছেন সেই গতিতেই।
২০০১ সালে বাংলাদেশের প্রথম জিম্বাবুয়ে সফরে বুলাওয়ে টেস্টে অভিষেক হয় পেসার মোহাম্মদ শরীফের। তখন তার বয়স ছিল ১৭ বছর ১২৮ দিন। ওই বছরই ১৭ বছর ৬১ দিনে অভিষেকে টেস্ট সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে হাঁকিয়ে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন আশরাফুল।
২০০২ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক হয় পেসার তালহা জুবায়েরের। ডানহাতি পেসারের অভিষেকের দিন বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর ২২৩ দিন। এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের হয়ে সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট অভিষিক্ত তিনিই। তার পরেই আছেন ২০০৩ সালে অভিষিক্ত এনামুল হক জুনিয়র। ১৬ বছর ৩২০ দিন বয়সে অভিষেক হয় তার। ২০০৪ সালে ১৭ বছর ৭৩ দিনে অভিষেক হয়েছিল পেসার নাজমুল হোসেনের।
নাঈম হাসান চলতি বছরেই শ্রীলঙ্কা বিপক্ষে সিরিজে টেস্ট দলে ডাক পেয়েছিলেন। কিন্তু তখন তাকে একাদশের বাইরেই থাকতে হয়। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চার স্পিনার নিয়ে নামায় চট্টগ্রামের এই তরুণ ঘরের মাঠেই পেলেন টেস্ট ক্যাপ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।