পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সারাদেশে বিএনপির সিনিয়র আইনজীবীসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে করা গায়েবি মামলার বৈধতা নিয়ে রিটের ওপর আদেশের জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। এক আবেদনের শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিচারপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তালুকদারের একক বেঞ্চ আদেশের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, আগামী রোববার অ্যাটর্নি জেনারেলের শুনানির পর আদালত এ মামলায় আদেশ দেবেন।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর সারাদেশে বিএনপির আইনজীবীসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে করা গায়েবি মামলার রিটের ওপর বিভক্ত আদেশ দেন হাইকোর্ট। বেঞ্চের সিনিয়র বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী অন্তর্বতীকালীন আদেশসহ রুল জারি করলেও অপর বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল রিট খারিজ করে দেন। নিয়ম অনুসারে রিটটি নিষ্পত্তির জন্য একক বেঞ্চ (তৃতীয় বেঞ্চ) গঠন করে দেন আদালত।
২৩ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সিনিয়র আইনজীবী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন, আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী ও বিএনপির আইন সম্পাদক সানা উল্লাহ মিয়া রিট করেন। গত ২৩ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়। রিটে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সারাদেশে বিএনপির আইনজীবীসহ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে করা চার হাজার মামলায় তিন লাখেরও বেশি আসামি করার কারণ জানতে চাওয়া হয়। একই সঙ্গে এ বিষয়ে অনুসন্ধানের জন্য স্বাধীন তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ব্যতীত অন্য দলের নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত যত গায়েবি মামলা হয়েছে, সেগুলোর তদন্ত বন্ধ এবং এসব গায়েবি মামলার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কমিটি গঠন করে ঘটনার তদন্ত এবং তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী সময়ে যেন এ ধরনের মামলা আর দেয়া না হয় তার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আওয়ামী লীগ ব্যতীত অন্য রাজনৈতিক দলের অগণিত নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার করে গায়েবি বা আজগুবি মামলা দায়ের করা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- রিটে সে বিষয়ে রুল জারির আর্জি জানানো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।