পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘আকাশে নকল চাঁদ স্থাপন করবে চীন’ সম্প্রতি এমন সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। এবার জানা গেল, শুধু চাঁদই নকল করেছে না, ‘নকল সূর্য’ বানিয়েছে তারা। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো আমাদের সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য থেকে এ নকল সূর্যের উত্তাপ নাকি ঢের বেশি!
সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, ভবিষ্যতে শক্তির উৎস হিসেবে চীনা বিজ্ঞানীরা এটি তৈরি করেছেন। যেখানে সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে এ নকল সূর্যের তাপমাত্রা হবে ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ নকল সূর্যটি তৈরি করেছে ‘ইনস্টিটিউট অব প্লাজমা ফিজিক্স’ সংস্থা। তাদের দাবি, সূর্যের মধ্যে যেভাবে শক্তি উৎপন্ন হয় একই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে ‘নকল সূর্য’র মধ্যে। অর্থাৎ এ প্রোজেক্টে নিউক্লিয়ার সংযোজন পদ্ধতিতে তাপ নির্মিত হয়েছে। তারা আরও জানান, এ নকল সূর্যটি তৈরিতে ও এটি প্রতিদিন চালাতে বিপুল পরিমাণে টাকা খরচ হচ্ছে তাদের। যার পরিমাণ দৈনিক কমপক্ষে ১৫ হাজার ডলার।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নকল চাঁদ বসানোর ঘোষণা দিয়েছিল চীন। চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের চেংডু শহরের আকাশে উঠবে এই চাঁদ। এটি আসলে একটি স্যাটেলাইট। প্রায় ৫০ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে আলো প্রতিফলিত করবে এর বিশাল আকৃতির আয়না। নকল এই চাঁদ দেখা যাবে আশপাশের দেশ থেকেও। ২০২০ সাল নাগাদ স্যাটেলাইটটি কক্ষপথে বসবে। এ বিষয়ে পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্যে ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে বলে বেশ সমালোচনাও করেছিল বিজ্ঞানীরা। সেই সমালোচনার ঘোর কাটতে না কাটতেই নকল সূর্য বানানোর প্রকল্পে হাত দিল চীন। সূত্র : দ্য ইকোনমিক্স টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।