পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গোটা জাতি নির্বাচন জ্বরে আক্রান্ত। রান্না ঘর থেকে শুরু করে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় সর্বত্রই চলছে ভোটের আলোচনা। ছোট-বড় দল ও জোটগুলোতে দলীয় প্রার্থী তালিকা, বাছাই ও চূড়ান্তকরণ প্রক্রিয়া চলছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, মাঠের বিরোধী দল বিএনপি, গৃহপালিত বিরোধী দল জাতীয় পার্টিসহ সব দলের মধ্যে চলছে উৎসবের আমেজ। কর্মীদের উৎসব এবং নেতাদের মধ্যে প্রার্থী হওয়ার হিড়িক পড়ায় দলগুলোর নীতি নির্ধারকরা কার্যত বিপাকে পড়ে গেছেন। তিনশ’ সংসদীয় আসনের প্রতিটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির গড়ে ১০ থেকে ২৫ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী; নতুন করে যোগ হয়েছে জোটের শরিক দলের প্রার্থী তালিকা। তারাও কেউ নৌকায় চড়তে চায়; কেউ হাতে চায় ধানের শীষের গোছা। প্রার্থী বাছাই করতে গিয়ে বড় দুই দলের নীতি নির্ধারকরা গলদঘর্ম। আওয়ামী লীগ কাকে নৌকায় উঠাবেন; আবার বিএনপি কার হাতে ধানের শীষের গোছা তুলে দেবেন? বহুল প্রত্যাশিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উৎসবের মধ্যে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নীতি-নির্ধারকরা পড়ে গেছেন মহাসঙ্কটে।
দশম সংসদে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে এমপির নাম মো: রুহুল আমিন। রৌমারীর বারবান্দা গ্রামের এই রুহুল আমিন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়ে পরাজিত হন। ইউপি চেয়ারম্যান পদে পরাজিত হওয়ার কিছুদিন পর ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জেপির প্রার্থী হিসেবে ‘বাই সাইকেল’ মার্কায় প্রার্থী হন। পাতানো ওই নির্বাচনে এমপি হয়ে সংসদে বসার গৌরব অর্জন করেন। ৫ জানুয়ারির পাতানো নির্বাচনে মুদি দোকানদার, বিদেশে চায়ের দোকানের টি’বয়ও এমপি হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে ভোট করে পরাজিত প্রার্থীর এমপি হওয়ার ‘ঘটনা’ ছোট বড় রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মী এমনকি সমর্থকদের মধ্যেও জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঝোক বেড়ে যায়। সবাই চায় নৌকায় চড়ে, ধানের শীষ ধরে এমপি হতে। তাদের মধ্যে এবার নমিনেশন ক্রয়ের হিড়িক পড়ে গেছে। আবার ইউপি মেম্বার হওয়ার অবস্থা নেই, অথচ ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে রাশেদ খান মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি ও হাসানুল হক ইনুর জাসদের কয়েকজন ‘নৌকায় চড়ে’ এমপি হওয়ায় জোটবদ্ধ ছোট ছোট দলগুলোর নেতাদের মধ্যে ‘এমপি হওয়ার খায়েশ’ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। কেউ নৌকায় চড়ে এমপি হতে চান, আবার কেউ ধানের শীষের গোছা ধরে এমপি হওয়ার জন্য হয়ে উঠেছেন মরিয়া। নৌকায় চড়ে ও ধানের শীষের গোছা ধরে এমপি হওয়ার ঘোড়দৌঁড়ে ক্রিকেটার, ফুটবলার, কণ্ঠশিল্পী, সিনেমা-নাটকের নায়ক-নায়িকা, ভিলেন, পার্শ্বঅভিনেতা-অভিনেত্রী, কবি-সাংবাদিক-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী-ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, সাবেক আমলা, সাবেক সেনা কর্মকর্তা-পুলিশের সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নাচের শিল্পী, ব্যবসায়ী সব পেশার মানুষ এখন সামিল। সবার লক্ষ্য ‘নৌকায় চড়ে’ এবং ‘ধানের শীষের গোছা ধরে’ এমপি হওয়া চাই-ই। মহামান্য প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদের ভাষায় ‘গরিবের বউ সবার ভাউজ’। রাজনীতি যেন গরিবের বউয়ের মতো অতি সস্তা হয়ে গেছে। দেশের রাজনীতিতে জোটবদ্ধ রাজনীতি ও নির্বাচন করার প্রবণতা এটাকে আরো উষ্কে দিয়েছে।
ভোটযুদ্ধে এবার নামছে দেশের রাজনীতির দুই পরাশক্তি আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবার নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট, এরশাদের নেতৃত্বে গঠিত ৫৮ দলের সম্মিলিত জাতীয় জোট, মাওলানা আউয়ালের নেতৃত্বে ১৫ দলের ইসলামিক ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার জোট, বি. চৌধুরীর যুক্তফ্রন্ট ও হেফাজতসহ আরো কয়েকটি দল মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচনী যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছে। শুধু আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার জন্য ফরম ক্রয় করে জমা দিয়েছে ৪ হাজার ৩শ’ ৬৭ জন। এরা সবাই নৌকায় চড়ে নির্বাচন করতে চান। আওয়ামী লীগের ভেতরেই দেখা যায় বরগুনা-১ আসনে ৫২ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে ৩০ জন, লক্ষীপুর-২ আসনে ১৮ জন, নড়াইল-১ আসনে ২২ জন, নড়াইল-২ আসনে ১৭ জন, ময়মনসিংহ-৩ আসনে ১৮ জন, নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে ৪০ জন, কক্সবাজার-১ আসনে ২৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে ২০ জন, ঝিনাইদহ-২ আসনে ২৬ জন, কুড়িগ্রাম-৪ আসনে ৩০ জন, সুনামগঞ্জ-১ আসনে ১৫ জন, নেত্রকোনা-১ আসনে ২৬ জন নৌকার প্রার্থী হওয়ার জন্য ৩০ হাজার টাকা খরচ করে আবেদনপত্র জমা দিয়েছেন। মাত্র ৭টি আসনে একজন করে প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিলেও অন্য প্রায় সব আসনে গড়ে ১০ থেকে ১৫ জন নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হতে চাচ্ছেন। এটা আওয়ামী লীগের ভেতরের অবস্থা। বিএনপির মনোনয়নপত্র এখনো বিক্রি অব্যাহত রয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুই দিনে বিক্রি হয়েছে ২৬শ’ মনোনয়নপত্র। আওয়ামী লীগের মতোই বিএনপিতেও প্রার্থী জট ভয়াবহ। বহু আসনে ১০ থেকে ২০ জন সম্ভাব্য প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর বাইরে রয়েছে জোটের প্রার্থী তালিকা।
জাতীয় সংসদের আসন সংখ্যা ৩০০। আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ৪৩৬৭ জন। শরীক দলগুলোর মধ্যে এরশাদের জাতীয় পার্টি বিগত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখার প্রতিদান হিসেবে এবার তারা চাচ্ছে একশ’ আসন। জিএম কাদের গতকালও বলেছেন, ৫৮টি দলের সমন্বয়ে আমাদের জোটকে একশ’ আসন দিতে হবে। সারাজীবন আওয়ামী লীগ বিরোধী রাজনীতি করে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা এবার নৌকায় মাঝি হওয়ার বায়না ধরেছেন। তার নেতৃদ্বাধীন জোট প্রায় শতাধিক প্রার্থী তালিকা করেছে। যুক্তফ্রন্ট চেয়ারম্যান বি. চৌধুরী পুত্র মাহী বি. চৌধুরীর এমপি হওয়ার নিশ্চয়তার সঙ্গে প্রায় অর্ধশত আসনে প্রার্থী দেয়ার আবেদন করবেন বলে জানা গেছে। নৌকায় চড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে শমসের মোবিন চৌধুরী, গোলাম সরোয়ার মিলন, এইচ এম গোলাম রেজা, আলাউদ্দিন আল আজাদকে দলে ভিড়িয়েছেন। ১৪ দলীয় জোটের শরীক গণতন্ত্রী পার্টির প্রায় দেড় মাস আগে ১৬ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন। ইনুর জাসদ, মেননের ওয়ার্কার্স পার্টি মিলে প্রায় দেড়শ’ আসন চায়। দীলিপ বড়ুয়াও প্রার্থী হওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। অন্যান্য শরীক দলগুলোও প্রায় অর্ধশত আসনের দাবি জানিয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোটের যা অবস্থা তাতে দল ও জোটের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সবাইকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী করতে গেলে প্রয়োজন পড়ে প্রায় ৮শ’ সংসদীয় আসন। বাস্তবতা দেশে সংসদে আসন সংখ্যা মাত্র ৩শ’।
প্রার্থী জট চিত্রে বিএনপির অবস্থাও প্রায় আওয়ামী লীগের মতোই। ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার জন্য বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা মনোনয়নপত্র ক্রয় করছেন। গত দুই দিনে ২ হাজার ৬শ’ মনোনয়ন প্রত্যাশী মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন। সামনে আরো দুই-তিন দিন মনোনয়নপত্র বিক্রি হবে। সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে মনোনয়নপত্র ক্রয়ের যে শ্রোত তাতে মনে হচ্ছে বিএনপিতেও ৪ হাজারের অধিক সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়ন ক্রয় করবেন। দলের এই বিপুলসংখ্যক মনোনয়ন প্রত্যাশীর প্রার্থীর চাপ সামলাতে হিমসিম অবস্থা। কাকে রেখে কাকে প্রার্থী করবেন? তার উপর ২০ দলীয় জোটের শরীক দল এবং ঐক্যফ্রন্টের শরীক দল গণফোরাম, নাগরিক ঐক্য, জেএসডি, গণদলের প্রার্থী তালিকা রয়েছে। ২০ দলীয় জোটের শরীক এলডিপিতে বর্তমান রয়েছে প্রায় দুই ডজন সাবেক এমপি। পর্দার আড়ালে রয়েছে জামায়াত। এছাড়াও কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, ডিএল, মুসলিম লীগ, জাগপাসহ অন্যান্য শরীক দলগুলোর প্রার্থী তালিকা কম দীর্ঘ নয়। ঐক্যফ্রন্টের নেতারা যদিও বলছেন যে আসনে যে দলের প্রার্থী যোগ্য তাকেই মনোনয়ন দেয়া হবে। বাস্তবতা হলো একটি করে আসনে দল ও জোটের কয়েকজন করে মনোনয়ন প্রত্যাশী গ্রুপিং লবিং ও তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।
এরশাদের জাতীয় পার্টি ৫৮টি দলের সমন্বয়ে সম্মিলিত জাতীয় ঐক্য গঠন করলেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ ভাবে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছে। তারা আওয়ামী লীগের কাছে একশ’ আসন দাবি করলেও তিনশ’ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করতে মনোনয়নপত্র বিক্রি করছে। এরই মধ্যে তিনশ’ আসন থেকে দলটির প্রায় দেড় হাজার সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছেন। এ ছাড়াও দলটির নেতৃত্বে গঠিত সম্মিলিত জাতীয় ফ্রন্টের অন্য ৫৭টি দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা তো রয়েছেই।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে ‘মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে দেখা দিয়েছে ক্রীড়াঙ্গন-নাটক সিনেমার স্টার, সংগীত শিল্পী-সাবেক আমলাদের এমপি হওয়ার দৌড়ঝাঁপ। হঠাৎ করে এই আগুন্তকদের নাম সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় আসায় দলের যোগ্য ও পরীক্ষিত নেতাদের মধ্যে শুরু হয়েছে অসন্তোষ।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন জোট ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন ফ্রন্টে ‘এমপি হবো’ জ্বরে আক্রান্ত হাজার হাজার নেতা। এই জ্বরে আক্রান্তের তালিকায় বৃদ্ধ থেকে যুবক-তরুণ-তরুণী রয়েছেন। বড় দুই দলের সঙ্গে সামিল হয়েছে নাম-প্যাড সর্বস্ব ছোট ছোট শরীক দলগুলো। নির্বাচনী এলাকায় পরিচিতি দূরের কথা জনসমর্থনের দিক দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের ‘মেম্বার’ হওয়ার যোগ্যতা রাখেন না; উপজেলা-পৌরসভা-ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-মেম্বার পদে নির্বাচন করে জামানত খুঁইয়েছেন। বড় দলের সঙ্গে জোটভুক্ত হওয়ায় তাদের কেউ ‘নৌকায়’ উঠে কেউ ‘ধানের শীষের গোছা’ ধরে এমপি হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। তাদের এই এমপি হওয়ার স্বপ্ন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নীতি-নির্ধারকদের চরম বিপর্যয়কর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে। বড় দুই দলের শীর্ষ পর্যায় থেকে বলা হচ্ছে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্তের পর শরীক দলগুলোর সঙ্গে বসে জোটের প্রার্থী মনোনয়ন দেয়া হবে।
জোটবদ্ধ হয়ে শক্তি বৃদ্ধির মাধ্যমে নির্বাচন করার সুফল যেমন রয়েছে; তেমনি জোটবদ্ধ হয়ে প্রার্থী মনোনয়নের কুফল হারে হারে টের পাচ্ছে দেশের দুই জায়েন্ট রাজনৈতিক শক্তি। তিনশ’ প্রার্থী ধারণ ক্ষমতা নৌকায় ৮ হাজার মাঝি-মাল্লা উঠার চেষ্টায় ত্রাহি অবস্থা। অন্যদিকে তিনশ’ আসনের এতো বেশিসংখ্যক ব্যক্তি ধানের শীষের গোছা নাড়াচাড়া করায় শীষের ধান রক্ষায় কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। একদিকে দলের অসংখ্য যোগ্য প্রার্থীদের সামাল দিয়ে একজনকে মনোনয়ন দেয়া; অন্যদিকে শরীকদের ধরে রাখতে দলের যোগ্যদের বাদ দিয়ে শরীক দলের কম যোগ্যদের প্রার্থী করার পথে হাঁটতে হচ্ছে।
সংসদের তিনশ’ আসনের বড় দুই দলে এক একটি আসনে গড়ে ৫ থেকে ৮ জন করে যোগ্য প্রার্থী রয়েছে। তারপর রয়েছে শরীক দলগুলোর নৌকায় ও ধানের শীষ নিয়ে ভোট করার পাহাড়সম প্রত্যাশা। কী করবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নীতি-নির্ধারকরা? যোগ্যপ্রার্থী চূড়ান্তকরণে কোন গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করবে বড় দুই দল? নাকি দল ও জোটের যোগ্যপ্রার্থীদের মধ্যে থেকে একজনকে বেছে নিতে লটারীর পথে যাবে? লটারীর মাধ্যমে প্রার্থী চূড়ান্তকরণ কী যুথসই সমাধান?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।