পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচনের তারিখ একমাস পিছানোর দাবিতে অনঢ় অবস্থানে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। ভোট গ্রহণের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে ৩০ ডিসেম্বর করার পর গতকাল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ঐক্যফ্রন্ট তফসিল এক মাস পেছানোর দাবিতেই অনড় থাকবে। এ ব্যাপারে আলোচনা করে পরবর্তী কর্মসূচি দেয়া হবে।
গতকাল দুপুরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা বলেছেন, কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও জোট জাতীয় নির্বাচনের ভোটের তারিখ পিছিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। এ জন্য ভোট গ্রহণের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর থেকে পিছিয়ে আগামী ৩০ ডিসেম্বর করা হয়েছে। মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন ২৮ নভেম্বর। তফসিলের অন্যান্য তারিখ পরে জানানো হবে।
ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে জোটের কয়েকজন নেতা সকালে বৈঠক করেন। তাঁদের আজ নির্বাচন কমিশনেও যাওয়ার কথা ছিল। তবে ইসি থেকে সময় না পাওয়ায় তাঁরা যাননি। ওই বৈঠক শেষে আ স ম আবদুর রব সাংবাদিকদের বলেন, ৩০ ডিসেম্বরের একদিন পরেই ইংরেজি নববর্ষ। ওই সময় দেশে কোনো কূটনীতিক ও বিদেশি পর্যবেক্ষক থাকবেন না। সরকার উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে নির্বাচন বানচাল করতে ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের তারিখ দিয়েছে।
এ ছাড়া ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, সরকার নির্বাচনের তারিখ নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচন হলে বিদেশী কূটনীতিকরা থাকতে পারবেন না। নির্বাচন আরও পিছাতে হবে। আমাদের দাবি ১ মাস পিছিয়ে জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে করতে হবে।
তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই ঐক্যফ্রন্ট আলোচনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত তফসিল ঘোষণা না করার দাবি জানিয়েছিল। ৮ নভেম্বর তফসিল ঘোষণা হয়ে গেলে গত রোববার ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্তের পাশাপাশি তফসিল আরও এক মাস পিছিয়ে নেওয়ার দাবিও জানায়। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।