প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বিশিষ্ট চলচ্চিত্র অভিনেতা প্রবীর মিত্র আর অভিনয় করতে পারবেন না। তার দুই পায়ের হাঁটুর হাড় ক্ষয় হয়ে গেছে। এ কারণে আগের মতো হাঁটতে পারেন না। লাঠিতে ভর দিয়ে কিছুটা হাঁটতে পারেন। চিকিৎসার মাধ্যেমে পায়ের ব্যথা নিরাময় হলেও স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারবেন না। ফলে তিনি আর কখনো শূটিং করতে পারবেন না। প্রবীর মিত্র বলেন, শূটিং এখন আমার কাছে অতীত। আর কোনো দিন আমি শূটিং করতে পারব না। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেয়ে যাচ্ছি। এতে করে ব্যথা কিছুটা কমলেও একেবারে সেরে উঠব না। এভাবেই হয়তো কাটবে আমার বাকি জীবন। তিনি বলেন, হাঁটুর টিস্যুগুলো দুর্বল হয়ে গেছে। পা নড়াচড়া করতে কষ্ট হয়। এ ছাড়া আমার বয়সও তো হয়েছে। শূটিংয়ের সময়গুলো মনে করতে চান না জানিয়ে প্রবীর মিত্র বলেন, আসলে সেই সময়গুলো তো স্বপ্নের সময়। এখন আর সেগুলো নিয়ে চিন্তা করি না, মন খারাপ হবে। এ ছাড়া এখন আর তেমন কাজ হচ্ছে না যে কাজ করতে না পারার জন্য মন খারাপ হবে। আমার মতো চলচ্চিত্রও অসুস্থ। সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই হচ্ছে না এখন। তিনি বলেন, এখন আর কেউ কাজ করছে না। সবাই টাকা কামানোর চিন্তায় ব্যস্ত। পরিচালক শুধু সিনেমা শেষ করার চেষ্টা করেন। নির্মাণ করার স্বপ্নে বিভোর নন। কেউ টাকা দিয়ে স্ক্রিপ্ট চাইল, স্ক্রিপ্টরাইটার দুদিনের মধ্যে তা দিয়ে দেয়। দেখা যায়, তিনটি বা চারটি তামিল সিনেমার নকল করে স্ক্রিপ্ট তৈরি করে ফেলে। শিল্পীরা এখন আর অভিনয়শিল্পী হতে আগ্রহী নয়। সবাই যেন তারকা। টাকার পেছনে সবাই ছুটছে। কেউ আর সত্যিকারের চলচ্চিত্র নির্মাণ করার চেষ্টা করছেন না। অথচ চলচ্চিত্র এমন একটি মাধ্যম, যেখানে শুধু টাকা দিয়ে কিছু হয় না। শিল্প সৃষ্টির মন ও মেধার প্রয়োজন। তারপর মেধার প্রকাশ ঘটাতে টাকার প্রয়োজন, এটা সবাইকে বুঝতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।