পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719571211](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দ্য এশিয়ান এইজের সাবেক নারী সাংবাদিক পল্লবী গগৈ-এর ধর্ষণের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও সাংবাদিক এম জে আকবর। তিনি বলেছেন, উভয়ের সম্মতিতে পল্লবীর সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আর সেই সম্পর্ক বেশ কয়েক মাস টিকে ছিল। কিন্তু এম জে আকবরের এমন দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন পল্লবী। তিনি এ নিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাতে বলেছেন, আমার ওপর (যৌন) নির্যাতনের দায় স্বীকার করে নেয়ার পরিবর্তে এম জে আকবর দাবি করেছেন এ সম্পর্ক ছিল উভয়ের সম্মতিতে, আসলে তা নয়। আমার মতো অন্য অনেক যুবতী নারী তাদের ওপর ধারাবাহিক যৌন শিকারের ঘটনা সাহস করে প্রকাশ করেছেন। তাদের ওপর ধারাবাহিকভাবে যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন এম জে আকবর। সে সেক্ষেত্রেও তিনি অস্বীকার করে গেছেন। পল্লবী আরো বলেছেন, যে সম্পর্ক বল প্রয়োগ করে হয়, যে সম্পর্কে শক্তি প্রয়োগ করা হয়, তা উভয়ের সম্মতিতে কখনোই মেনে নেয়া যায় না।
পল্লবী গগৈই প্রায় ২৩ বছর আগে তাকে এম জে আকবর ধর্ষণ করেছিলেন বলে ওয়াশিংটন পোস্টের এক ব্লগ পোস্টে উল্লেখ করেছেন। সেই ব্লগের পক্ষে তিনি আবারো বলেছেন, আমি আমার যে তথ্য ওই লেখায় লিখেছি তার প্রতিটি শব্দের পক্ষে আমার দৃঢ় অবস্থান। আমি অব্যাহতভাবে আমার সত্য কাহিনী বলে যাবো, যাতে অন্য যেসব মেয়ে তার হাতে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন তারা বুঝতে পারেন বিষয়টি। তারা যাতে বুঝতে পারেন এখন সামনে আসার সময়। তাদেরও সত্য কথাটি বলা উচিত।
১ নভেম্বর ওয়াশিংটন পোস্টে একটি লেখায় পল্লবী তার ওপর যৌন নির্যাতনের বর্ণনা দেন। তিনি বলেন, প্রায় ২৩ বছর আগে জয়পুরের একটি হোটেলে তাকে ধর্ষণ করেন এম জে আকবর। ওই সময় পল্লবী ছিলেন এম জে আকবর সম্পাদিত দ্য এশিয়ান এইজ পত্রিকার একজন সহকর্মী। এছাড়া অন্য সময়েও এম জে আকবর তাকে যৌন হয়রানির যেসব ঘটনা ঘটিয়েছেন তারও বর্ণনা দিয়েছেন পল্লবী। তিনি বলেছেন, ২২ বছর বয়সে তিনি এশিয়ান এইজ পত্রিকায় যোগ দিয়েছিলেন।
এ পর্যন্ত এম জে আকবরের বিরুদ্ধে অনেক নারী সাংবাদিক যৌন হয়রানির অভিযোগ করেছেন। তবে তার বিরুদ্ধে সরাসরি প্রথম ধর্ষণের অভিযোগ এটাই। যৌনতা বিরোধী #মি-টু আন্দোলন নিয়ে ভারতের রাজনৈতিক, চলচ্চিত্র, সেলিব্রেটি জগত যখন অগ্নিগোলকের রূপ ধারণ করেছে তখন এমন বোমা ফাটালেন পল্লবী গগৈ। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।