নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
কথাটা বলেছেন স্বয়ং বার্সেলোনারই নাম্বার নাইন লুইস সুয়ারেজ। চরম এই বাস্তবতা মেনেও নিয়েছেন উরুগুয়ান স্ট্রাইকার। যার হ্যাটট্রিকে এল ক্ল্যাসিকোয় রিয়াল মাদ্রিদকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় বার্সা। আসছে জানুয়ারিতে বত্রিশে পেরোতে যাওয়া তারকা খেলোয়াড় ভালোই সচেতন বার্সায় তার ভবিষ্যত নিয়ে।
সুয়ারেজের জায়গা পূরণের জন্য দুটি বিকল্প রয়েছে কাতালান দলটির হাতে। গত দুই বছর ধরে বরুশিয়া ডর্টমুন্ডে ধারে খেলছেন বার্সার স্প্যানিশ স্ট্রাইকার পাকো আলকাসের। জার্মান ক্লাবটি অবশ্য স্থায়ীভাবে তাকে পেতে চায়। আর আছেন মুনির এল হাদ্দাদি। অবশ্য চলতি মৌসুম শেষেই বার্সার সঙ্গে হাদ্দাদির চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে। তার মানে জোরালোভাবেই একজন সেন্ট্রাল স্ট্রাইকার দরকার আর্নেস্তো ভালভার্দের। গত দলবদলের বাজারে অনেক চেষ্টা করেও অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ থেকে অঁতোয়ান গ্রিজম্যানকে ভেড়াতে পারেনি বার্সা।
সব বাস্তবতদা মেনে সুয়ারেজ বলেন, ‘এটাই স্বাভাবীক।’ উরুগুয়ে স্পোর্টস ৮৯০-কে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে ৩১ বছর বয়সী বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা আমার বয়স, এবং আমার যে ক্যারিয়ার আছে সেটা। উপহাস ছাড়াই আমাকে এটা মেনে নিতে হবে। এখন তারা নতুন নাম্বার নাইন খুঁজবে এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।’
যদিও বার্সার সঙ্গে সুয়ারেজের চুক্তি ২০২১ সাল পর্যন্ত। এরপরও বার্সার মত ক্লাব যে এখন থেকেই ভবিষ্যতের কথা ভাববে সেটা ভালোমতই জানেন সুয়ারেজ, ‘অবশ্যই তারা খেলোয়াড় নিয়ে আসবে। আমার বয়স ৩১ এবং ক্লাব হিসেবে বার্সা অবশ্যই এটা ভাববে, ভবিষ্যত নিয়ে।’
২০১৪ সালে লিভারপুল থেকে ন্যু ক্যাম্পে যোগ দেয়ার পর লা লিগা চ্যাম্পিয়নদের হয়ে দেড়শোর্ধো গোল করেছেন সুয়ারেজ। তবে চলতি মৌসুমের শুরু থেকে বেশ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে তার ফর্ম। লিগে ১০ ম্যাচে ৭ গোল করা সুয়ারেজ বলেন, ‘সমালোচনাকে শ্রদ্ধা করেই বলছি, গোল না পেলেও দলের জয়ে অবদান রাখতে পারলেই আমি খুশি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।