বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
জাতীয় পার্টির জোটের নিবন্ধিত দল ও নেতৃবৃন্দ জোটে তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না এমন অভিযোগ রয়েছে। অনিবন্ধিত কর্মীবিহীন দল ও নেতাদের অধিক গুরুত্ব দেয়ায় ক্ষোভ বিরাজ করছে নিবন্ধিত দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এবং বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের মাঝে। বিশেষ করে মহাসমাবেশে নিবন্ধিত দলের নেতাদের গুরুত্ব না দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ্য রূপ ধারণ করে ।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশটি সম্মিলিত জাতীয় জোটের ব্যানারে হলেও মঞ্চ ও মাইক দখলে রেখে মহাসমাবেশকে জাতীয় পার্টির সমাবেশে পরিণত করা হয়েছিলো। মঞ্চে জোটের নেতৃবৃন্দকে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয়নি। জোটের নিবন্ধিত দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমীর ও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মহাসচিবকে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়নি। জাতীয় পার্টি ছাড়া জোটের মাত্র তিনজনকে মঞ্চে বক্তব্য দিতে সুযোগ দেয়া হয়েছিলো। অথচ জাতীয় পার্টির এক ডজনেরও বেশি নেতা মঞ্চে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছিলো নিবন্ধিত দলের উপস্থিত নেতা-কর্মী।
ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের অভিযোগ হচ্ছে, জাতীয় পার্টির জোটে কর্মীবিহীন দল ও নেতাকে অধিক মূল্যায়ণ করা হচ্ছে, অথচ রাজনৈতিক ময়দানে তাদের কোনো পদচারণা নেই, ব্যানার-পোস্টার-লিফলেটই তাদের দলীয় অস্তিত্বের একমাত্র অবলম্বন। এসব নেতা দলীয়ভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বদ্বিতা করলে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। গত শনিবার ২০ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত জোটের মহাসমাবেশে এসব দলের কর্মীদের তেমন উপস্থিতি লক্ষণীয় ছিল না। মহাসমাবেশে যোগদানের জন্য চোখে পড়ার মতো তেমন কোনো মিছিলও দেখা যায়নি। কেবল প্রদর্শনী ছিল দলের ব্যানার-পোস্টার ও ফেস্টুন।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দলীয় নেতা ও আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য প্রার্থীরা তাদের কর্মীদের নিয়ে বাসে করে ঢাকায় এসেছিল মহাসমাবেশে যোগ দিতে। রাজধানীতে এসে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে সমবেত হয়ে হাজার হাজার নেতা-কর্মী বিশাল মিছিল নিয়ে মহাসমাবেশে যোগ দেয়। মিছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের সময় মঞ্চ থেকে গান-বাজনা চলছিলো। এ পর্যায়ে মজলিসের কর্মীরা তীব্র প্রতিবাদ করে গান-বাজনা বন্ধ করে ইসলামী সঙ্গীত পরিবেশন করতে জাতীয় পার্টির নেতাদের বাধ্য করে। নিবন্ধিত দল বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বিভিন্ন জেলার নেতাদের নেতৃত্বে কর্মীরা রাজধানীতে পৌঁছে মিছিল সহকারে মহাসমাবেশে যোগ দেয়। এরপরও সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ায় সম্মিলিত জাতীয় জোটের নিবন্ধিত শরীক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বেড়েই চলছে।
মূল্যায়ন না পাওয়ায় জাতীয় পার্টির জোটের নিবন্ধিত ইসলামি দলে ক্ষোভ বাড়ছে
স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয় পার্টির জোটের নিবন্ধিত দল ও নেতৃবৃন্দ জোটে তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না এমন অভিযোগ রয়েছে। অনিবন্ধিত কর্মীবিহীন দল ও নেতাদের অধিক গুরুত্ব দেয়ায় ক্ষোভ বিরাজ করছে নিবন্ধিত দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এবং বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নেতা-কর্মীদের মাঝে। বিশেষ করে মহাসমাবেশে নিবন্ধিত দলের নেতাদের গুরুত্ব না দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ্য রূপ ধারণ করে ।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশটি সম্মিলিত জাতীয় জোটের ব্যানারে হলেও মঞ্চ ও মাইক দখলে রেখে মহাসমাবেশকে জাতীয় পার্টির সমাবেশে পরিণত করা হয়েছিলো। মঞ্চে জোটের নেতৃবৃন্দকে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয়নি। জোটের নিবন্ধিত দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমীর ও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মহাসচিবকে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়নি। জাতীয় পার্টি ছাড়া জোটের মাত্র তিনজনকে মঞ্চে বক্তব্য দিতে সুযোগ দেয়া হয়েছিলো। অথচ জাতীয় পার্টির এক ডজনেরও বেশি নেতা মঞ্চে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছিলো নিবন্ধিত দলের উপস্থিত নেতা-কর্মী।
ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের অভিযোগ হচ্ছে, জাতীয় পার্টির জোটে কর্মীবিহীন দল ও নেতাকে অধিক মূল্যায়ণ করা হচ্ছে, অথচ রাজনৈতিক ময়দানে তাদের কোনো পদচারণা নেই, ব্যানার-পোস্টার-লিফলেটই তাদের দলীয় অস্তিত্বের একমাত্র অবলম্বন। এসব নেতা দলীয়ভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বদ্বিতা করলে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। গত শনিবার ২০ অক্টোবর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত জোটের মহাসমাবেশে এসব দলের কর্মীদের তেমন উপস্থিতি লক্ষণীয় ছিল না। মহাসমাবেশে যোগদানের জন্য চোখে পড়ার মতো তেমন কোনো মিছিলও দেখা যায়নি। কেবল প্রদর্শনী ছিল দলের ব্যানার-পোস্টার ও ফেস্টুন।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দলীয় নেতা ও আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সংসদ সদস্য প্রার্থীরা তাদের কর্মীদের নিয়ে বাসে করে ঢাকায় এসেছিল মহাসমাবেশে যোগ দিতে। রাজধানীতে এসে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে সমবেত হয়ে হাজার হাজার নেতা-কর্মী বিশাল মিছিল নিয়ে মহাসমাবেশে যোগ দেয়। মিছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশের সময় মঞ্চ থেকে গান-বাজনা চলছিলো। এ পর্যায়ে মজলিসের কর্মীরা তীব্র প্রতিবাদ করে গান-বাজনা বন্ধ করে ইসলামী সঙ্গীত পরিবেশন করতে জাতীয় পার্টির নেতাদের বাধ্য করে। নিবন্ধিত দল বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বিভিন্ন জেলার নেতাদের নেতৃত্বে কর্মীরা রাজধানীতে পৌঁছে মিছিল সহকারে মহাসমাবেশে যোগ দেয়। এরপরও সঠিক মূল্যায়ন না হওয়ায় সম্মিলিত জাতীয় জোটের নিবন্ধিত শরীক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বেড়েই চলছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।