পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই মন্ত্রিসভার আকার ছোট হয়ে যাবে। আগামী ১৫-২০ দিন পর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে। তাই খুব অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই মন্ত্রিসভার আকার ছোট হয়ে যাবে।
গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডির ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিতে ‘কার্যকর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা: দেশের সার্বিক উন্নয়নের অনুঘটক’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনের সিডিউল ঘোষণা মানেই ক্যাম্পেইন শুরু। খুব শিগগিরই মন্ত্রিসভার কর্মের ধরণ পাল্টে যাবে, তারা কেবিনেটের রুটিনওয়ার্ক করবেন। মন্ত্রিসভার আকার ছোট হলে সেখানে আমিও থাকব কি না তা প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কেউ জানেন না। কারা সেই মন্ত্রিসভায় থাকছেন এটা প্রধানমন্ত্রী ছাড়া কেউ বলতেও পারবেন না। তবে সরকার এই সরকারই থাকবে। মন্ত্রিসভায় কারা কারা থাকছেন, সেটা প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন।
এদিকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘নির্বাচন কমিশন বিভক্ত’ বলে যে মন্তব্য করেছেন তা হাস্যকর বলে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, কমিশনের একজনের ভিন্নমত পোষণ ‘ইন্টারনাল ডেমোক্র্যাসি’। পাঁচজন কমিশনারের একজন ভিন্নমত পোষণ করলেই কমিশন বিভক্ত হয়ে যায় না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব ভুলে গেছেন, নির্বাচন কমিশন পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে আরও চারজন কমিশনার আছেন। একজন কমিশনার যদি কোনও ইস্যুতে ভিন্নমত পোষণ করেন, অথবা নোট অব ডিসেন্ট দেন, সেটা গণতন্ত্র। সেখানে অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র (ইন্টারনাল ডেমোক্র্যাসি) কাজ করছে; আমরা সেটাই মনে করবো। এটা নিয়ে তিনি যে বিভক্তির অভিযোগ করেছেন, তা হাস্যকর।
সিলেটে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, অনুমতির ইঙ্গিত পেয়েও ‘নাটক’ করছে তারা। অনুমতি নিয়ে নাটক করা তাদের পুরনো অভ্যাস। তারা সোহরাওয়ার্দীতে সমাবেশ করেছে। কিন্তু অনুমতি নিয়ে বিএনপি নাটক করতে দ্বিধা করেনি। এখনও তারা অনুমতি নিয়ে নাটক করছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, পুলিশ তাদের অনুমতি দিয়ে দিয়েছে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে। সভা সমাবেশ যে যেখানে করতে চায়, নিষেধ থাকবে না। থাকার কথা নয়। সমাবেশ ঘিরে বড় নেতাদের নিরাপত্তার বিষয়টি পুলিশ খতিয়ে দেখেন জানিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, যেখানে বড় বড় নেতারা কোনও সমাবেশে যান, সেখানে তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি পুলিশ খতিয়ে দেখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।