পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেছেন, শারদীয় দূর্গোৎসব মানুষের কল্যাণ ও উন্নয়নের নতুন বার্তা নিয়ে আসে। দূর্গোৎসব মানুষের মধ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি বয়ে আনে বলেও তিনি মন্তব্য করেন। গতকাল বুধবার দুপুরে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দিরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন করছে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ ও মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভারতীয় হাই কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা শারদীয় উৎসবের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, পূজায় সব ধর্মের মানুষের উপস্থিতি দেখে আমি সত্যিই অভিভূত ও আনন্দিত হয়েছি। তিনি বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে সব সময়। সবাই আনন্দ উল্লাস করে। হাইকমিশনার বলেন, শারদীয় দূর্গোৎসব বাংলাদেশ ও ভারতের মানুষের মধ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি বয়ে আনার পাশাপাশি ভ্রাতৃত্ব বাড়িয়ে দেয়।
ভারতীয় হাইকমিশন জানায়, হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা দূর্গাপূজার মহা অষ্টমীতে ঐতিহাসিক ঢাকেশ্বরী মন্দিরে পূজা দেন। এছাড়াও তিনি মন্দিরে ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করেন। ঢাকেশ্বরী মন্দির ঘুরে দেখেন। মন্দিরে সমাগত প্রায় পাঁচ হাজার দর্শণার্থীর উদ্দেশ্যে দেওয়া বক্তৃতায় হাইকমিশনার তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য পূজা উদযাপন পরিষদের সদস্যদের ধন্যবাদ জানান। তিনি জানান, ঢাকেশ্বরী মন্দিরে তিনি তৃতীয় বারের মতো দূর্গাপূজা উদযাপনে অংশ নিয়েছেন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মিলন কান্তি দত্ত, সাধারণ সম্পাদক নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শৈলেন্দ্রনাথ মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক কিশোর রঞ্জন মন্ডল, সাংবাদিক রাহুল রাহা প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।