রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
ফেনী-৩ আসনে খেলাফত মজলিসের একক ও সম্মিলিত জাতীয় জোটের মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফেজ মাওলানা এনামুল হক মুসা গতকাল দুপুরে ফেনী শহরের একটি রেস্টুরেন্টে ফেনীতে কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ফেনী জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা জসিম উদ্দিন এলাহী, সহ-সভাপতি মাওলানা আমির হোসেন, মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, জেলা সেক্রটারি মাওলানা নূরুন নবী, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, সোনাগাজী উপজেলা খেলাফত মজলিসের সভাপতি মুফতি মাওলানা আবদুর রহমান, সহ-সভাপতি মাওলানা নূরুল আলম, সেক্রেটারি মাওলানা আশ্রাফ আলী, ছাগলনাইয়া উপজেলা সভাপতি মাওলানা আবুল কাশেম ও ফেনী জেলা বায়তুল মাল সম্পাদক মাওলানা জামাল উদ্দিন, নোয়াখালী জেলা সেক্রেটারি মাওলানা আবদুল কাইয়ূম মামুন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় কালে তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। খেলাফতের মাধ্যমে আল্লাহর জমিনে ইসলাম কায়েম ছাড়া শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের তৃণমূল নেতাকর্মীরা সুসংগঠিত রয়েছে। তিনি নির্বাচিত হলে ফেনীবাসীর উন্নয়ন সাধন করবেন। নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত তার দলীয় প্রতীক রিকশা। হাফেজ মাওলানা এনামুল হক মুসা কেন্দ্রীয় ছাত্র মজলিসের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান ঢাকা মহানগর খেলাফত মজলিসের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। জোটগতভাবে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত জাতীয় জোটের মনোনয়নপ্রত্যাশী তিনি। সারা দেশে ওই দলের ৬০ আসন ও ফেনীর তিনটি আসনে একক প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়েছে। তার দাবি ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ গঠন, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রবর্তনকল্পে খেলাফত মজলিসের সদস্যরা দেশব্যাপী অকুতোভয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। ১৯৮৯ সালের ৮ ডিসেম্বর আল্লামা মুফতি মাওলানা আজিজুল হকের হাতে গড়া দলটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে ইসলামি হুকুমত ও কওমি সনদ স্বীকৃতির জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।