পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের কেরালা রাজ্যের মারকাজুরস সাকাফা আস্সুন্নিয়া আল-ইসলামিয়ার উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের নেতৃবৃন্দের সাথে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মহাখালীতে শিক্ষা ও আকীদা বিষয়ে মতবিনিময় করেন। আবুবকর সাদিক নূরানী আস্সাকাফী প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। সম্মানীত মেহমান কেরালায় ইসলামি শিক্ষার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন। মাদরাসা শিক্ষার উন্নয়নে বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের ভূমিকা ও বাংলাদেশের মাদরাসার শিক্ষার সিলেবাস কারিকুলাম বিষয়ে সংগঠনের মহাসচিব প্রিন্সিপাল শাব্বীর আহমদ মোমতাজী তার আলোচনায় তুলে ধরেন।
এসময় মেহমান জানান, কেরালায় প্রতিটি মুসলিম সন্তানদের কুরআন সুন্নাহর পাশাপাশি ইলমে তাসাউফের শিক্ষা দেয়া হয়। তিনি বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের নেতৃবৃন্দকে সেখানকার মাদরাসা শিক্ষা পদ্ধতি দেখার জন্য কেরালায় আমন্ত্রণ জানান। বাদ এশা স্মানীত মেহমান সাকাফী উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ নসিহত পেশ করেন।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন, মাওলানা মুনির হুসেন সা’দী, আফনান খান, স্বামীবাগ খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়ার মো. শফিউল আজম ও শিবলী আহমদ। এছাড়াও বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রিন্সিপাল মাওলানা আ খ ম আবুবকর সিদ্দীক, প্রিন্সিপাল ড. নরুল ইসলাম আল-মারুফ, প্রিন্সিপাল মাওলানা এজহারুল হকসহ মসজিদে গাউছুল আজমের ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. নূরুল হক ও হাফেজ মাওলানা মো. মিজানুর রহমান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।