পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তানের এক ফুটপাতের হকারের ব্যাংক একাউন্টে সোয়া দুশ’ কোটি রুপির অস্তিত্ব আবিষ্কারের পর তাকে তদন্তের আওতায় আনা হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারীর অর্থ পাচার কেলেঙ্কারীর সাথে এ অর্থের যোগ রয়েছে।
করাচির ওরাঙ্গি টাউনের বাসিন্দা আব্দুল কাদির জানতে পারেন যে, তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২.২২৫ বিলিয়ন রুপি জমা আছে। সংবাদ সংস্থা জানায়, ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) থেকে একটি চিঠি পেয়ে তিনি এই বিপুল পরিমাণ অর্থের কথা জানতে পেরেছেন। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ভাই আমাকে বলেছিলেন, আমার নামে তদন্ত সংস্থার একটি চিঠি এসেছে এবং আমাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে’।
কাদির বলেন, ‘আমি বিশ্বের এক নম্বর দুর্ভাগ্যা। তার ভাষায় তিনি বলেন, আমার অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি, কিন্তু আমি আমার জীবনযাত্রার উন্নয়নে এর কিছুই ব্যবহার করতে পারি না’।
সূত্র জানায়, এফআইএ জানিয়েছে, কাদিরের ব্যাংক একাউন্টে পাওয়া বিপুল পরিমাণ রুপিসহ পিপিপি সহ-সভাপতি জারদারি ও তার বোন ফরিয়াল তালপুর বহু বিলিয়ন রুপি পাচার কেলেঙ্কারীর সাথে যুক্ত ছিল। সূত্র জানায়, সিন্ধের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্থ কেলেঙ্কারীর তদন্তে গিয়ে এই অর্থের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সূত্র জানায়, আব্দুল কাদিরের মতো অনেকেই তাদের নামের অ্যাকাউন্টের বিশাল অঙ্কের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানেনই না। তদন্তকারীরা প্রধানত শ্রমিক ধরনের নিম্ন আয়ের মানুষের নামে খোলা কয়েক ডজন অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেয়েছেন।
কর্মকর্তার দাবি, দেশে ৫০০টিরও বেশি এ ধরনের অ্যাকাউন্ট রয়েছে এবং তদন্তকারীরা সেগুলোর সন্ধান করছেন। পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের একটি যৌথ তদন্ত দল সেপ্টেম্বরে প্রথম সপ্তাহে জাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ৩৫ বিলিয়ন রুপি পাচার ঘটনার তদন্ত করছে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।