পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আগেও ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। গতকাল পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার কুড়িয়ানা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজে এক সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শ্রিংলা বলেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে ছিল, ভবিষ্যতেও একইভাবে পাশে থাকবে। মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে ভারতীয় সৈনিকেরা একসঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। একসঙ্গে প্রাণ দিয়েছেন।
হর্ষ বর্ধন বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধী সুসম্পর্কের যে বীজ বপন করেছিলেন, বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সে সম্পর্ক অটুট রয়েছে। ভারত সুসময়ে-দুঃসময়ে বাংলাদেশের জনগণের পাশে থাকবে।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ডিগ্রি কলেজের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি কানাই লাল বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন পিরোজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, শের-ই-বাংলা ফাউন্ডেশনের সভাপতি ফাইয়াজুল হক, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বিপুল বিহারী হালদার, আটঘর কুড়িয়ানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখর কুমার সিকদার, কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সঞ্জীব কুমার হালদার প্রমুখ। এ সময় ভারতীয় হাইকমিশনের প্রথম সচিব রাজেশ উকে ও নবনীতা চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।
হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা কলেজের দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি চালুর ঘোষণা দেন। তিনি কলেজ পাঠাগারে বেশ কিছু বই অনুদান হিসেবে দেন। এর আগে হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা ঝালকাঠির ভীমরুলির ভাসমান কৃষি ও সবজি বাজার পরিদর্শন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।