পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কর্ণফুলী নদী ও পরিবেশ দূষণের দায়ে দু’টি কারখানাকে ৬ লাখ ২৪ হাজার ৮শ’ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল (মঙ্গলবার) পরিবেশ অধিদপ্তরের শুনানিতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি দু’টিকে এ জরিমানা করা হয়।
নগরীর পতেঙ্গা এলাকার বে ফিশিং করপোরেশন নামের একটি ভোজ্যতেল পরিশোধনাগারকে নদী দূষণের দায়ে তিন লাখ ৬৪ হাজার ৮শ’ টাকা জরিমানা করা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সংযুক্তা দাশগুপ্ত বলেন, অধিদপ্তরের মহানগর কার্যালয়ের কর্মকর্তারা সোমবার বে ফিশিং নামের ওই শোধনাগারে অভিযান চালান। অভিযানে পরিশোধনাগার থেকে অপরিশোধিত তরল বর্জ্য কর্ণফুলী নদীতে ফেলে নদী দূষণের প্রমাণ পাওয়ায় সে বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানি শেষে অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ের পরিচালক মোঃ আজাদুর রহমান মল্লিক ওই জরিমানা ধার্য করেন বলে জানান সংযুক্তা দাশগুপ্ত। আগামীতে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে শুনানিতে হুঁশিয়ার করা হয়েছে।
অপর এক শুনানিতে তরল বর্জ্যে দ্বারা পরিবেশ দূষণের দায়ে নগরীর পশ্চিম ষোলশহরস্থ আনরাজ ফিস প্রোডাক্টস ইন্ডাষ্ট্রিজ লিমিটেডকে দুই লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, ছাড়পত্র ছাড়াই ১৯৮৪ সাল থেকে কারখানাটি পরিবেশ দূষণ করে আসছে। ইটিপি স্থাপন না করে কারখানা পরিচালনা ও তরলবর্জ্য নিঃসরণের মাধ্যমে পরিবেশের ক্ষতি সাধন করায় প্রতিষ্ঠানটিকে এ জরিমানা ধার্য করা হয়। একই সাথে আগামী এক মাসের মধ্যে ইটিপি নির্মাণপূর্বক পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়। তা না হলে কারখানাটির উৎপাদন বন্ধ করে দেয়ারও হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।