পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘কোন পদ্ধতির সরকারের অধীনে একাদশ নির্বাচন হবে’ অংশিজনদের এই বিরোধের এখনো সুরাহা হয়নি। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এই বিরোধ নিসরণের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ দূরের কথা; উল্টো নির্বাচন প্রক্রিয়াকে আরো জটিল করে তুলছে স্বয়ং নির্বাচন কমিশন। গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়ার বদলে ইসি ক্ষমতাসীনদের খুশি করার ‘ভিশন’ নিয়ে মাঠে নেমে গেছে। বিশেষ দলকে বাড়তি সুবিধা দিতে আরপিও সংশোধনে অস্থির হয়ে পড়েছে। জাতিসংঘ থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মহল যখন আসন্ন একাদশ নির্বাচন ‘অংশগ্রহণমূলক’ দেখার জন্য মুখিয়ে; তখন বয়সের ভারে ন্যুজ অবসরপ্রাপ্ত কয়েকজন সাবেক আমলা ইসি’র শীর্ষ পদে বসে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে। দেশ-বিদেশের মানুষের কাছে স্বাধীয় দেশের নির্বাচন কমিশনের ভাবমূর্তি তলানীতে নিয়ে যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইসির কাজ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা। এ জন্য আরপিও সংশোধনসহ কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে অংশিজনের সঙ্গে আলোচনা অপরিহার্য। কিন্তু বিগত সিইসি কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদের মতোই বর্তমান সিইসি কে এম নুরুল হুদার নের্তৃত্বের কমিশন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটিকে ক্ষমতাসীনদের ‘তল্পিবাহক’ এ পরিণত করছে। কেউ কেউ বলছেন, এখন ভাববার সময় এসেছে ভবিষ্যতে ইসিতে অবসরপ্রাপ্ত বয়োবৃদ্ধ কর্মক্ষমহীন আমলাদের বদলে দেশপ্রেমী আত্মপ্রত্যয়ী তরুণ মেধাবী কম বয়সী যোগ্য ব্যাক্তিদের বসানো যায় কিনা তা নিয়ে ভাবতে হবে।
ঈদের আগে ইসি সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি ৮০ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। ঈদের পর ২৬ আগষ্ট হঠাৎ গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের লক্ষ্যে বৈঠকে বসে ইসি। ইসি চায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার’ এবং ‘আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত নেতাদের দলীয় প্রধান থাকতে পারবেন না’ আইন সংযোজন। সিইসি কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরপিও সংশোধনে একমত হয়নি ইসি। তবে জানানো হয় ৩০ আগষ্ট আবার কমিশন বৈঠক হবে। মূলত ৯ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদের সংক্ষিপ্ত অধিবেশন বসছে। ওই অধিবেশনে যাতে আরপিও সংশোধন করে আইন পাস করা যায় সে লক্ষ্যেই ইসির হঠাৎ এই তৎপরতা। আরপিও সংশোধনের উদ্দেশ্য যে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান যাতে দলীয় প্রধান পদে থাকতে না পারেন; এবং আওয়ামী লীগের একাদশ নির্বাচনে ইভিএম এর ইচ্ছার বাস্তবায়ন তা পরিস্কার। ২০১৭ সালের আগষ্ট মাসে ইসির সঙ্গে সুশীল সমাজ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে ‘ইভিএম’ নিয়ে বিতর্ক হয়। সংসদ নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার নিয়ে বিতর্কের মুখে সিইসি, অন্য চার নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের সচিব জানিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলো না চাইলে জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম নয়।
উল্লেখ বর্তমান গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) ইভিএমের মাধ্যমে জাতীয় নির্বাচনে ভোট গ্রহণের কোনো বিধান নেই। নির্বাচন কমিশনাররা জানান, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আরপিও সংশোধনীর প্রস্তাব তৈরির কাজ চলমান আছে। সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করার বিষয়টি যুক্ত করে সেটি পাস করার জন্য সংশোধিত আরপিও আগামী সংসদ অধিবেশনে তোলার জন্য কাজ চলছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা একাধিকবার বলেছেন, সবাই না চাইলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে না। তবে সম্প্রতি এক বক্তব্যে ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ সংশোধন করে ইভিএম ব্যবহারের বিধান অন্তর্ভুক্তের ইঙ্গিত দেন। এখন জানা যাচ্ছে, এবার সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। দেড় লাখ ইভিএম সংগ্রহের জন্য ৩ হাজার ৮২১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প প্রস্তাব গ্রহণ করে তা অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। গত রবিবার সেই প্রকল্প প্রস্তাব নিয়ে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির সভা হয়। প্রস্তাবিত প্রকল্পে দেড় লাখ ইভিএম কেনার কথা বলা হয়েছে। সব পক্ষ একমত হলে নির্বাচন কমিশন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিছ ভোটকেন্দ্রে এসব মেশিন ব্যবহার করতে পারে ইংগিত দেয়া হয়। প্রসঙ্গত ঃ- নির্বাচনী ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২০১৭ সালের ৩১ জুলাই থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত সুশীসমাজের প্রতিনিধি, গণমাধ্যম, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, পর্যবেক্ষক, এনজিও, নারী নেত্রী ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সংলাপ করে। সংলাপে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও তাদের সমমনা দলগুলো নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের পক্ষে মত দেয়। অন্যদিকে বিএনপিসহ বেশির ভাগই দলই ইভিএম ব্যবহারের বিপক্ষে মত দেয়। বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেন ইভিএম আধুনিক পদ্ধতি হলেও বিতর্ক এড়াতে একাদশ জাতীয় নির্বাচন ইভিএম ব্যবহার না করাই স্বেয়। নির্বাচন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমদ, ড. বদিউল আলম মজুমদার, এম হাফিজ উদ্দিন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক নির্বাচন কমিশনার মুহাম্মদ ছহুল হুসেইন ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে তাদের মতামত তুলে ধরেন। তাদের মত হলো ‘সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন না করে এ মেশিনে ভোট গ্রহণ করা ঠিক হবে না।’ ওই সংলাপের পর সিইসি কে এম নুরুল হুদা একাধিকবার বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদে ইভিএম ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত নয়। তবে বিভিন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এর পরীক্ষামূলক ব্যবহার হবে।’
আগে থেকেই বিএনপি নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের চেষ্টাকে ভোট জালিয়াতির প্রকল্প হিসেবে অবিহিত করেছেন। গতকালও সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাসদের সাধারণ সম্পাদক কমরেড খালেকুজ্জামান, গণসংহতি আন্দোলনের জুনায়েদ সাকি আরপিও সংশোধনের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক করে দিয়েছেন। তারা বলেছেন, ইসি সরকারের ইচ্ছা অনুযায়ী আরপিও সংশোধন করে নির্বাচনে ডিজিটাল কারচুপির ক্ষেত্র প্রস্তুত করছে। সরকারের ইচ্ছাপূরণে আরপিওতে আর কোনো অগণতান্ত্রিক ও বিতর্কিত ধারা সংযোজন মেনে নেয়া হবে না। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের আপত্তির মুখে এবং শুধু আওয়ামী লীগের ইচ্ছা পুরণে জাতীয় নির্বাচনে বিতর্কিত ইভিএম পদ্ধতি ব্যবহারের কোনো অবকাশ নেই। একজন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের তরুণ দেশপ্রেমিক যাদের দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ আছে তাদের নেয়া উচিত। আগামীতে এ ব্যাপারে দায়িত্বশীলতে ভাবতে হবে। অবসরপ্রাপ্ত অকর্মন্য বুড়াথুড়া বয়সের কারণে যাদের কাজ করার স্পৃহা নেই তাদের দিয়ে ইসি গঠন করায় তারা ক্ষমতাসীনদের তল্পিবাহক হয়েই থাকেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ওপর বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভূত-ভবিষ্যত নির্ভর করছে। তাই নির্বাচন কমিশনের দিকে শুধু দেশের মানুষ নয়; আন্তর্জাতিক মহলেরও এখন সজাগ দৃষ্টি। জাতিসংঘ, কমনওয়েলথ, আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীনসহ অনেক উন্নয়ন সহযোগী দেশ চায় বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। এ লক্ষ্যে নানাভাবে তারা পরামর্শ, উপদেশ, সহায়তা দিতে প্রস্তুত। এমনকি এবার স্থানীয় (সিটি কর্পোরেশন) নির্বাচন তারা পর্যবেক্ষণ করেছে। খুলনা, গাজীপুর, রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আন্তর্জাতিক সংস্থা ও প্রভাবশালী দেশগুলো ‘ভোট পর্যবেক্ষণ’ করে অনিয়ম, কারচুুপির তথ্য উপাত্ত নির্বাচন কমিশনের কাছে লিখিত জমা দিয়েছে। ঢাকায় কর্মরত মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট খুলনা, গাজীপুর, বরিশাল ও রাজশাহীর স্থানীয় নির্বাচনে অনিয়মের চালচিত্র তুলে ধরেছেন। নির্বাচন কমিশন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইস্যুতে কী করছে সে খোঁজখবর তারা নিত্য রাখছেন। তাছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন, নেদারল্যান্ড, কানাডাসহ বেশ কিছু দাতাদেশ ও সংস্থা নির্বাচন কমিশনকে কারিগরিসহ নানাবিধ সহযোগিতা করে থাকে। তারাও ইসির সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে সব ধরণের সহায়তার আশ্বাস দিয়ে ইসিকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের আহবান জানিয়েছেন। তিন সিটির নির্বাচনের পর মার্শা ব্লম বার্নিকাট ইসিতে গিয়ে সিইসি কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে সংলাপ করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতি আদায় করেছেন। গত বছরের শেষ দিকে ইউএনডিপি’র রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর রবার্ট ডি ওয়াটকিসনের নেতৃত্বে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, চীন, ফ্রান্স, ইইউ, জার্মানি, ভারত, জাপান, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, সুইডেন, তুর্কি, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের দূতাবাসের প্রতিনিধিরা নির্বাচন কমিশনে গিয়ে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবালয়ের সচিব উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকের পর সিইসি জানান, সামনে নির্বাচনী আইন-কানুন সংশোধন, সীমানা পুনর্বিন্যাস, ভোটার তালিকা হালানাগাদ, ভোট কেন্দ্র পুনর্বিন্যাসের বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে বিদেশীরা জানতে চেয়েছে সুষ্ঠু নির্বাচনের সামর্থ্য আমাদের আছে কি না। জবাবে বলেছি-আমাদের হাতে অনেকগুলো আইন রয়েছে। নির্বাচনের জন্য তাদের কাছে কারিগরি সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। ইউএনডিপি’র রেসিডেন্ট কো-অর্ডিনেটর রবার্ট ডি ওয়াটকিসন বলেছিলেন, নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আমাদের ২১ বছরের সম্পর্ক। আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করার জন্য সকল ধরণের কারিগরি সহায়তা করতে চাই। গত সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশে একটি অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দেখতে চায়। যাতে দেশের জণগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে। ওয়াশিংটনের ফরেন প্রেস সেন্টারে ‘ইউ এস পলিসি ইন দ্য ইন্ডিয়ান ওশান রিজোন’ শীর্ষক এক ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া বিষয়ক উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলিস ওয়েলস বলেন, আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) সব সময়ই বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছে যে বিষয়টিতে গুরুত্ব দিয়ে থাকি সেটা হলো- অবাধ এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে জনগণের কাছে দেয়া প্রতিজ্ঞা পূরণ করা। সে নির্বাচন হতে হবে প্রতিদ্ব›িদ্বতাপূর্ণ এবং বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন।
সিইসি কে এম নূরুল হুদা বর্তমানে শ্রীলঙ্কা সফরে রয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের ৩৫তম সভা শেষে আরপিও সংশোধন ও ইভিএম প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘কমিশন সভায় আরপিও সংশোধন করে ইভিএম এর বিধান অন্তর্ভুক্তের বিষয়ে মূল আলোচনা হয়। ইসির আইন পরামর্শক আরপিওর বিভিন্ন ধারায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী, বিভিন্ন সময়ে আরপিওর সংশোধনী একত্রিত করে নতুন রূপ দেয়া, আরপিও বাংলায় রূপান্তর করা এই তিন প্রস্তাব দেয়। আমরা আরপিওতে ইভিএম ব্যবহারের প্রভিশন তৈরি করে রাখতে চাই। যাতে ভবিষ্যতে ইলেকট্রনিক মেশিন ব্যবহার করা যায়। আরপিও সংশোধন না হলে বিদ্যমান আইনেই আগামী সংসদ নির্বাচন হবে’। ইসির যতই আশ্বাস দিক ভবিষ্যতে ‘ইভিএম’ ব্যবহারের জন্যই আরপিও সংশোধন করার প্রক্রিয়া চলছে। কিন্তু ইসির এই আশ্বাসে মানুষ বিশ্বাস পাচ্ছে না। প্রবাদে আছে ‘ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ডরায়’। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।