পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে অবস্থিত বৃহৎ ইসলামী মারকাজ সিরাজাম মুনিরা জামে মসজিদে পবিত্র ঈদুল আযহার জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঈদের জামায়াতে ইমামতি ও খুতবা প্রদান করেন প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল হাফিযুল হাদিস শায়েখ ফাদি সিরিয়া।
ঈদের জামায়াতপূর্ব প্রদত্ত খুতবায় শায়েখ ফাদি বলেন মুসলমানদের প্রতিটি ঈদ’ই আনন্দের। এই ঈদ আরও আনন্দের হতো যদি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলমানরা নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার না হতো। আজ মুসলমানরা দেশে দেশে নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার। ফিলিস্তিন এবং সিরিয়ার মুসলমানরা খুব কঠিন সময় পার করছেন। সিরিয়ার অনেক মানুষ খাদ্যের ভাবে ঘাস, লতাপাতা খেয়ে জীবনধারণ করছেন। এই পরিস্থিতিতে ঈদের আনন্দ তাদের কাছে ম্লান।
শায়েখ ফাদি তাঁর বক্তৃতায় আরও বলেন, আমাদের প্রতিটি আনন্দ উৎসব আল্লাহর ওয়াস্তে হতে হবে। আমাদের নামায, সুন্দর কাপড় পড়া, খুশবো ব্যবহার করা, ফিরনী খাওয়া, সন্তানদের আদর করা সব আল্লাহর উদ্দেশ্যেই হতে হবে। আল্লাহর উদ্দেশ্য ব্যতিত আমাদের কোনও কোরবানী কাজে আসবে না।
তিনি জামায়াত শেষে মোনাজাতে বাংলাদেশের মুসলমানসহ সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ভাগ্যের পরিবর্তন ও আজাদীর জন্য বিশেষ মোনাজাত করেন।
জামায়াতপূর্বে সিরাজাম মুনিরা জামে মসজিদের পরিচালক আলহাজ হাফিয সাব্বির আহমদ বিশেষ বক্তৃতায় সিরাজাম মুনিরা মসজিদ নির্মাণের ভূমিকা তুলে ধরেন।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক আলহাজ কাজী মো. নানু মিয়া, মসজিদের ইমাম ক্বারী আহমদ আলী, ফুলতলী ইসলামিক সেন্টার কভেন্ট্রির উপদেষ্টা মৌলভী মো. মকবুল আলী, আলহাজ আব্দুল মালিক, হাফিয মো. রুহুল আমিন, মো. ফজলুর রহমান, হাজী মো. মোদাচ্ছির আলী, মো. আব্দুল হালিম প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।