নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
টেনিস কিংবদন্তি সেরেনা উইলিয়ামস বলেছেন, তিনি হলেন সবচেয়ে বেশি ড্রাগ টেস্টের শিকার হওয়া আমেরিকান। সম্প্রতি এক ডোপিং কর্মকর্তার মুখোমুখি হওয়ার পর নিজের টুইটার পেজে এই অভিযোগ করেন ২৩টি একক গ্রান্ড ¯ø্যামের মালিক। চলতি মাসের শুরুতেই ড্রাগ টেস্ট নিয়ে নিজের হতাশার কথা জানিয়েছিলেন সেরেনা।
সেরেনার টুইটার পোস্টটি ছিল এমন, ‘...এবং এটাই দিনের সেই “যথেচ্ছভাবে’ ড্রাগ টেস্ট করার সময় এবং শুধুমাত্র টেস্ট করা হয়েছে সেরেনাকে। বাকি সব খেলোয়াড়ের মধ্যে এটাই প্রমাণ করে যে আমিই সেই ব্যক্তি যে সবচেয়ে বেশি ড্রাগ টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এটা কি বৈষম্যের শিকার নয়? আমি কিন্তু তাই মনে করি। যাই হোক, আমি খেলাটাকে স্বচ্ছ রাখবই।’ পরক্ষণেই আরেক টুইটার পোস্টে তিনি বলেন, ‘তবে খেলাটাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে আমি সবকিছুর জন্যেই প্রস্তুত। আমি আবেগতাড়িত।’
প্রকাশিত খবর মতে, ২০১৮ সালে পাঁচবার ইউএস অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সির (উসাডা) পরীক্ষার শিকার হয়েছেন সেরেনা। এমন অভিযোগও আছে, যখন উসাডার কর্মকর্তারা সেরেনার বাড়িয়ে যান তখন সেরেনা বাসায় ছিলেন না। নির্ধারিত সময়ের ১২ ঘন্টা আগে হাজির হয় কর্মকর্তারা। এই ধরণের ঘটনাকে ‘মিস টেস্ট’ হিসেবে গণ্য হয়। তিনবার এমন হলে তিনি উসাডা ড্রাগ আইন ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত হন।
চলতি বছর যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের অন্য সকল শীর্ষ পুরুষ ও নারী টেনিস খেলোয়াড়দের দুই-একবার ডোপ টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে সেখানে পাঁচবার ডোপ টেস্ট করা হয়েছে সেরেনাকে। ইউএস ওপেনজয়ী ¯েøায়ানে স্টেফেন্সকেও ডোপ টেস্ট দিতে হয়েছে একবার, বোন ভেনাস উইলিয়ামসকে দুইবার। উইম্বলডনে নিজের ডোপ টেস্ট সম্পর্কে ৩৬ বছর বয়সী উইলিয়ামস বলেন, ‘আমি জানি না কেন অন্যদেরে চেয়ে আমাকে বেশিবার ডোপ টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।