পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি হবে জনবান্ধব ও মিডিয়াবান্ধব বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কিছুতেই সাংবাদিকতার স্বাধীনতা খর্ব করে কোন আইন প্রণয়ন করবে না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি হবে জনবান্ধব ও মিডিয়াবান্ধব। সংসদের আগামী অধিবেশনে আইনটি পাস হতে পারে বলেও তিনি জানান।
বুধবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা শেষে এসব কথা জানান আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি বর্তমানে সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটিতে আছে। ব্যাপক আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে আইনটিকে জনবান্ধব করতেই দফায় দফায় সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছি। স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকেও সাংবাদিক নেতারা দুবার অংশ নিয়েছেন। আজকের বৈঠকেও ওই আইনের খুঁটিনাটি বিষয়ে সাংবাদিক নেতাদের সাথে আলোচনা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক নেতারা অনেক প্রস্তাব দিয়েছেন। সেগুলো নিয়ে স্ট্যান্ডিং কমিটিতে বসবো। আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতেই স্ট্যান্ডিং কমিটি আইনটিকে চূড়ান্ত করবে। তবে চূড়ান্তভাবে সংসদে উপস্থাপনের আগে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে হয়তো আরও একবার বসবো।
বৈঠকে সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও ডেইলি স্টার পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল এবং বেসরকারী টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন অ্যাটকো‘র সিনিয়র সহসভাপতি ও ৭১ টেলিভিশনের সিইও মোজাম্মেল বাবু উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।