বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো মৌলবাদের প্রজনন কেন্দ্র হতে পারে। এ অবস্থায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে মৌলবাদের উত্থান ও মানব পাচারের আশঙ্কা প্রকাশ করছেন নরওয়ে ও সুইডেনের রাষ্ট্রদূতগণ। রাষ্ট্রদূতদের এ আগাম আশঙ্কা উদ্দেশ্যমূলক হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন, ইসলাম ও দেশরক্ষা পরিষদের আহবায়ক মাওলানা হামিদুর রহমান রেজভী ও সদস্য সচিব মাওলানা আমিনুল ইসলাম কাশেমী।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, নরওয়ে হচ্ছে আমেরিকার একটি কলোনী। সুইডেনও অনুরূপ একটি দেশ। ব্যাপক ‘উইপন অব ম্যাস ডেস্ট্রাকশান’ এর ভুয়া অভিযোগে তুলে ইরাক ধ্বংস করেছে মার্কিনরা। এ ধংসের কাজে সহযোগিতা করেছে মার্কিনিদের আস্থাভাজন নরওয়ে ও সুইডেন।
গোয়েন্দাসংস্থা সিআইএ ইরাক এবং সিরিয়ায় আইএসআইএস-এর উত্থানের মাধ্যমে দেশ দুটি ধ্বংস করেছে। তাই নরওয়ে-সুইডেন রাষ্ট্রদূতদের এইরূপ আগাম বক্তব্যের মাধ্যমে এটা পরিষ্কার যে, তারা চাচ্ছেন রোহিঙ্গা শিবির সমূহে উগ্র সন্ত্রাসবাদের উত্থান ঘটুক। তাই রোহিঙ্গা শিবিরে রাতে কি ঘটছে সেটা নিয়ে তারা অনেক বেশি উদ্বিগ্ন, কিন্তু রোহিঙ্গা হত্যাকান্ডের নেপথ্য ঘশেটি বেগম, সু চি আর জর্জ সরোসকে নিয়ে একটি শব্দও তারা উচ্চারণ করেনি।
প্রকাশ থাকে যে, ইতিহাসের জঘন্য সত্য এটাই, কথিত সভ্যতার দাবিদাররা পোলিওর টিকা দেয়ার নামে এইডসের জীবানু প্রবেশ করিয়েছিলো আফিকান মুসলিম দেশ সমূহে। যে কারনে সেখানে আজ কোটি কোটি এইডসের রোগী। এখন আফ্রিকার এসব দেশের মানুষকে খুধার্ত রেখে পরা শক্তি সমুহ এসব দেশের মাটির নিচের সম্পদ লুটে নিচ্ছে। কাজেই রোহিঙ্গাদের প্রতি দরদ দেখাতে গিয়ে তাদেরকে যে দ্বিতীয় প্রজন্মের গিনিপিগ বানাবে না তার নিশ্চয়তা কী? রোহিঙ্গা ক্যাম্পেও এইএস’র মতো জঙ্গীবাদ তৈরী করে রাষ্ট্র দুটির আগাম আশংকার বিষয়টি ঢাল হিসেবে ব্যবহার করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।