পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য এবার ৬৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। সেই সঙ্গে নতুন অর্থবছরে স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের জন্য পাচ্ছে ৬০৩ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে ভোটের জন্য ১২৭৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করতে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে অর্থমন্ত্রণালয়।
গতকাল সোমবার ইসির অতিরিক্ত সচিব মোখুলেসুর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ভোটের জন্য আমরা ১২ শ’ কোটি টাকার বেশি চেয়েছিলাম। আমরা যা চেয়েছি তা পেয়েছি। তেমন কাটছাঁট হয়নি। অতিরিক্ত সচিব জানান, নির্বাচনের জন্যে প্রস্তাবিত বরাদ্দের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের জন্য ৬৭৫ কোটি টাকা। উপজেলা পরিষদের জন্য ৫৭৫ কোটি টাকা। পৌরসভার জন্য ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জন্য ১১ কোটি টাকা এবং কিছু সিটি করপোরেশনের ভোটের জন্য বাকি বরাদ্দ রাখা হয়েছে। সর্বশেষ দশম সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে ইসির জন্য ১ হাজার ৬৪৯ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়। তাতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য ৫০০ কোটি টাকা ও উপজেলা পরিষদের জন্য সম পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ ছিল। ওই নির্বাচনে ১৪৭ আসনে ভোট হয়, ১৫৩ আসনে বিনা প্রতিদ্বিতায় নির্বাচিত হন সরকার দলীয় একক প্রার্থীরা। অর্ধেক এলাকায় ভোট করতে হওয়ায় বরাদ্দের তুলনায় খরচ অনেক কমে আসে। শেষ পর্যন্ত দশম সংসদ নির্বাচন আয়োজনে ব্যয় হয় প্রায় ২৬৫ কোটি টাকা, যার ১৮৩ কোটি টাকাই আইন শৃঙ্খলা খাতে যায়। বর্তমান ইসির অধীনে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর থেকে ২০১৯ এর ২৮ জানুয়ারির মধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। সরকারের মেয়াদের শেষ বছরের বাজেট অধিবেশন শুরু হচ্ছে আজ। আগামী বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।