Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দীর্ঘ হচ্ছে বন্দুকযুদ্ধে নিহতের তালিকা: আরো ১১ জনের মৃত্যু

রামুতে সংসদ সদস্য বদির বেয়াই নিহত

ইনকিলাব রিপোর্ট | প্রকাশের সময় : ২৬ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

প্রতিরাতেই দীর্ঘ হচ্ছে চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে নিহতের তালিকা। ঢাকা, সাতক্ষীরা, কক্সবাজার, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, গাইবান্ধা, শেরপুর ও ঝিনাইদহে র‌্যাব-পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১১ জন নিহত হয়েছেন। ঢাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বৃহস্পতিবার দিনগত গভীর রাত ও শুক্রবার ভোরে এসব ঘটনা ঘটে। এ সময় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র উদ্ধারের কথা জানিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। গত ৪ মে থেকে সারাদেশে মাদকবিরোধী অভিযানে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশ ও র‌্যাবের সঙ্গে পৃথক বন্দুকযুদ্ধে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত ৬৪ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
র‌্যাব সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর তেজগাঁওয়ে র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কামরুল ইসলাম (৪০) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার বিজি প্রেস হাইস্কুল মাঠ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সিনিয়র সহকারি পরিচালক এএসপি মিজানুর রহমান জানান, নিহত কামরুল ইসলাম তেজগাঁও রেল লাইন বস্তি এবং মহাখালী সাততলা বস্তি এলাকার শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী। তার নামে বিভিন্ন থানায় ১৫টির বেশি মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র-গুলি ও বিপুল পরিমাণ ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে। এছাড়া দুই পক্ষের গুলি বিনিময়কালে র‌্যাবের দুই সদস্য আহত হয়েছেন বলেও জানান তিনি।
গাইবান্ধা জেলা সংবাদদাতা জানান, পুলিশের সাথে শুক্রবার ভোরে গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার বালাসীঘাটে বন্দুকযুদ্ধে জুয়েল মিয়া (৪২) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে তিন পুলিশ সদস্য। এসময় তার কাছে থেকে একটি পাইপ গান, গুলি ও ৫শ পিস ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ। জুয়েল শহরের ব্রীজ রোড কালীবাড়ী পাড়া এলাকার মৃত নছিম ড্রাইভারের ছেলে।
গাইবান্ধা সদর থানার ওর্সি খাঁন মোহাম্মদ শাহরিয়ার জানান, গোপন খবরে শুক্রবার গভীর রাতে গাইবান্ধা সদর থানা পুলিশ জুয়েলকে ধাওয়া করলে সে ফুলছড়ি উপজেলার বালাসীঘাট সড়কে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় ফুলছড়ি থানা পুলিশ বিপরীতদিক থেকে তাকে ধাওয়া করলে সে তার কাছে থাকা অস্ত্র দিয়ে গুলি ছোঁড়ে। এসময় দুই থানা পুলিশও আত্মরক্ষার্থে গুলি চালালে মাদক ব্যবসায়ী জুয়েল নিহত হয়। এসময় তিন পুলিশও আহত হয়। নিহত জুয়েলের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা সদর থানায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা জানান, ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পুলিশের সাথে গোলাগুলিতে শামীম সরদার ওরফে ঢাকালে মামুন (৪৬) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। তিনি উপজেলার আড়পাড়া গ্রামের মনি শিকদারের ছেলে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে কালীগঞ্জ উপজেলার ওয়াপদা নামক স্থানে গোলাগুলিতে শামীম নিহত হন। সে পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। তার নামে থানায় ৯ টি মামলা রয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১ টি পিস্তল, ৩ রাউন্ড গুলি, ৪৮০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১৭ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করেছে। কালীগঞ্জ থানার ওসি মিজানুর রহমান খান জানান, কালীগঞ্জ পৌর এলাকার ওয়াপদা রোডের একটি পরিত্যাক্ত বিল্ডিংয়ের মধ্যে মাদক বিক্রির গোপন সংবাদ পেয়ে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। উভয় পক্ষের গুলি বিনিময়ের পর একজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলারোয়া (সাতক্ষীরা) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, কথিত বন্দুক যুদ্ধে কলারোয়ার দক্ষিণ ভাদিয়ালী গ্রামের আব্দুল্যাহ দালালের পুত্র ইউনূস আলী নামে (৪০) এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত পৌনে দুইটায় রামকৃষ্ণপুর-বড়ালী সীমান্তে এই বন্দুকযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শ্যুটার গান, দুই রাউন্ড গুলি ও ৭০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হয়েছে। কলারোয়া থানার ওসি জানায়, রাত পৌনে দুইটার দিকে রামকৃষ্ণপুর-বড়ালি সীমান্তে দুইদল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে গোলাগুলি হচ্ছে জানতে পেরে তার নেতৃত্বে টহলরত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ৫ রাউÐ গুলি বর্ষণ করে। এতে দুই পক্ষ পালায়ে গেলেও বাচাও বলে আত্মচিৎকার শুনে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ ইউনূসকে উদ্ধার করে। এরপর কলারোয়া হাসপাতালে পৌছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। নিহতের ক্রন্দনরত পিতা আব্দুল্যাহ জানায়, তার পুত্র এক বছর আগে চোরাচালান ছেড়ে দিয়েছে এবং তার নামে কোন মামলা নেই বলে দাবী করে। গতপরশু বৃহস্পতিবার সন্ধায় স্থানীয় মসজিদে তার পুত্র ্ইউনূস ইফতারি করে। পরে আবার মসজিদে তারাবি নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরে খাওয়ার জন্য আমের খোসা ছাড়ায় এসময় পুলিশ এসে ইউনূসকে টেনে হিচড়ে নিয়ে যায়। তার সেই আম আর খাওয়া হয়নি বলে আব্দুল্যাহ অঝোরে কাদতে থাকে। রাত ১০ টার দিকে পুলিশ মটর সাইকেল যোগে ইউনূসকে উত্তর দিকে নিয়ে যায় বলে ভাদিয়ালী ফুলতলা বাজারের একাধিক ব্যবসায়ীরা জানায়।
নেত্রকোনা জেলা সংবাদদাতা জানান, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে নেত্রকোনায় পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নাম পরিচয় বিহীন দুই ব্যাক্তি নিহত হয়েছে। নেত্রকোনা মডেল থানার ওসি মোঃ বোরহান উদ্দিন জানান, মদনপুর ইউনিয়নের মনাং ইট খলার পাশের বাগানে গভীর রাতে মাদক বেচা কেনা হতে যাচ্ছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মডেল থানার পুলিশ রাত দুটার দিকে সেখানে পৌঁছলে মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। এ সময় আত্ম-রক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়ে। এ সময় বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত এবং তিন পুলিশ আহত হন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দু’টি পাইপ গান, ৭শ ৫ গ্রাম হেরোইন, ৩ হাজার ৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করে। নেত্রকোনার পুলিশ সুপার জয়দেব চৌধুরী জানান, নিহত দুই জনই মাদক ব্যবসায়ী। তাদের বয়স ৩০/৩২ বছর। তাদের নাম পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। তবে মৃত ব্যাক্তিদের পকেট থেকে উদ্ধারকৃত কাগজপত্র দেখে ধারণা করা হচ্ছে, তাদের বাড়ী কক্সাজার জেলায়।
শেরপুর থেকে মো: মেরাজ উদ্দিন জানান, গতকাল শুক্রবার ভোরে শেরপুরের ব্রক্ষপুত্র নদের তীরে পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে জেলার অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী ও ১৫ মামলার আসামী আজাদ ওরফে কালু ডাকাত নিহত হয়েছে। পুলিশ জানায়, গতকাল ভোর রাতে শেরপুরের ব্রক্ষপুত্র ব্রীজের পূর্ব পার্শ্বে ব্রক্ষপুত্র তীরবর্তী সাতপাকিয়া নামক স্থানে গেলে সেখানে ওত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা পুলিশকে লক্ষ করে গুলিছুড়ে। এসময় পুলিশও সন্ত্রাসীদের লক্ষ করে গুলি করলে সেখানে গুলিবিদ্ধ হয় সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউপির মরাকান্দির মৃত আমজাদ আলীর ছেলে আজাদ ওরফে কালু ডাকাত। পরে তাকে শেরপুর জেলা হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষনা করেন। এদিকে নিহত কালু ডাকাতের বোন ইউপি সদস্য মমতাজ বেগম দাবী করেন, তার ভাই কালু ডাকাত ১৫টি ডাকাতি ও চুরি মামলার আসামী হলেও বর্তমানে ভালো। তাকে পুলিশ গতকাল বাড়ী থেকে তুলে নিয়ে আসে।
সাদিক মামুন, কুমিল্লা থেকে জানান, কুমিল্লার বুড়িচংয়ে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী কামাল হোসেন ওরফে ফেন্সি কামাল নিহত হয়েছে। এসময় তার দুই সহযোগিকে আহত অবস্থায় গ্রেফতার করা হয়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ১২টায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটে। নিহত মাদক ব্যবসায়ী কামাল হোসেন কুমিল্লা সদর উপজেলার রাজমঙ্গলপুর গ্রামের মৃত হিরন মিয়ার পুত্র। তার বিরুদ্ধে কুমিল্লার বিভিন্ন থানায় ১২টি মামলা রয়েছে। ময়মনসিংহ ব্যুরো জানায়, ময়মনসিংহ নগরীতে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রাজন (৩০) নামে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন দুই পুলিশ সদস্য। বৃহস্পতিবার (২৪) দিনগত রাত পৌনে ২টার দিকে নগরীর পুরোহিতপাড়া রেলওয়ে কোলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ডিবি পুলিশ আশিকুর রহমান জানান, রাতে ওই এলাকায় মাদক বেচাকেনা করছে মাদক ব্যবসায়ী আলালসহ মাদক বিক্রেতারা। এমন গোপন খবর পেয়ে সেখানে অভিযান গেলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে রাজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে আহতাবস্থায় উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত রাজনের বিরুদ্ধে থানায় আট থেকে নয়টি মাদকদ্রব্য মামলা রয়েছে।
আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, ক্সবাজারের রামু উপজেলায় দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রæপের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধে’ উখিয়া-টেকনাফ আসনের সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির বেয়াই ও টেকনাফের ইয়াবা ডন আকতার কামাল (৪১) নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার ভোরে উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের দুই নম্বর ব্রিজ এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। কামাল বদির বড় বোন শামসুনাহারের দেবর ও টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। তিনি একই এলাকার মৃত নজির হোসেনের ছেলে। রামু থানার ওসি লিয়াকত আলী সিকদার জানান, ভোরে ইয়াবার লেনদেনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রæপের মধ্যে মেরিন ড্রাইভ সড়কে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কামালের লাশ খুঁজে পায়। এসময় মরদেহের পাশ থেকে তিন হাজার পিস ইয়াবা, দেশীয় তৈরি এলজি ও চার রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। কামাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় ও পুলিশের তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দু’টি ইয়াবা ও একটি মানবপাচার মামলা রয়েছে। এদিকে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়নের পাহাড়তলী এলাকা থেকে মোস্তাক আহমদ নামে ৩২ বছর বয়সী এক যুবকের লাশ উদ্ধারের কথা জানান মহেশখালী থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস। মোস্তাক ওই এলাকার এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদকের চোরা কারবারে জড়িত অভিযোগে মহেশখালী থানায় মামলা রয়েছে বলে পুলিশের ভাষ্য।



 

Show all comments
  • শরীফ ২৬ মে, ২০১৮, ২:৫৩ এএম says : 0
    প্রকৃত অপরাধীরাই যেন শাস্তি পায়
    Total Reply(1) Reply
    • ফারুক আহমদ ২৬ মে, ২০১৮, ১০:৫১ পিএম says : 4
      যতই দীর্ঘ হোক মাদক সমাজ বিনৃষ্ট কারিদের সমুচিত শাস্তি চায় জনগন।এরা দেশ জাতি সমাজ পরিবারের শত্রু।এদের বাচিয়ে রাখা মানে ক্ষতি সাধনযতই দীর্ঘ হোক মাদক সমাজ বিনৃষ্ট কারিদের সমুচিত শাস্তি চায় জনগন।এরা দেশ জাতি সমাজ পরিবারের শত্রু।এদের বাচিয়ে রাখা মানে ক্ষতি সাধনকরা।

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: নিহত


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ