Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ঝিনাইদহে মানসিক প্রতিবন্ধী নারীর সন্তান প্রসব

ঝিনাইদহ জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৬ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গান্না এলাকায় অজ্ঞাত পরিচয়ের এক মানসিক প্রতিবন্ধি নারী কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে গান্না বাজারের মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান ডিগ্রী কলেজের পেছনের মাঠে ওই অজ্ঞাত নারী সন্তান জন্মদানের পর অচেতন হয়ে পড়ে। এ সময় প্রতিবেশি জরিনা বেগম বিষয়টি দেখে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নাছির মালিথাকে খবর দেন। জরিনা বেগম জানান, সন্তান প্রসবের পর জ্ঞান ফিরলে অজ্ঞাত ওই নারী দৌড় মারছিলো। এ সময় সে সন্তানের দিকে আঙ্গুল তুলে বলতে থাকে “এই তুরা নিয়ে যায়, তুরা নিয়ে যা”। গান্না ইউনিয়নের মেম্বর জয়নাল আবেদীন জানান, সকাল ছয়টায় দিকে কলেজের পশ্চিম মাঠে অজ্ঞাত পরিচয়হীন এই মহিলা সন্তান প্রসব করে অচেতন হয়ে পড়ে। খবর পেয়ে মা ও নবজাতককে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তির জন্য পাঠানো হয়। গান্না চেয়ারম্যান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দিন খবরের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মানসিক প্রতিবন্ধি নারীটি এলাকায় ঘোরাফেরা করতো। তার নাম ঠিকানা ও পরিচয় কেও জানে না। তবে ভাষা শুনে বোঝা যায় মহিলাটির বাড়ি কুমিল্লা জেলায়। স্থানীয়রা জানান, স্কুল, কলেজ ও দোকানের বারান্দায় রাত যাপনের কারণে কারো লালসার শিকার হয় মানসিক প্রতিবন্ধি নারী। এরপর সে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ অপুর্ব কুমার জানান, বর্তমানে মা এবং নবজাতক শিশুটি সুস্থ আছে। হাসপাতাল থেকেই তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মানসিক

৩ ডিসেম্বর, ২০২১
২২ আগস্ট, ২০২১
বিয়ের পর থেকেই দেখে আসছি আমার স্বামী তার পরিবারের কথায় আমাকে মিথ্যা অপবাদ দেয়, অযথা সন্দেহ করে, আজ ১২ বছর পেরিয়ে গেলেও কোনো পরিবর্তন হয়নি, বরং বেড়েছে। সে নিজে নামাজ পড়ে না কিন্তু আমার নামাজ নিয়ে খোটা দেয়। গালমন্দ করে, বাচ্চাদের নামাজ, আরবি শিখাতে গেলেও টিটকারি করে। আমাকে বাবার বাড়ি যেতে দেয় না, কিন্তু সে নিজে যায়। আজেবাজে বন্ধুদের সাথে বেশি মিশে কিন্তু আমাকে কোনো আত্মীয় বা বান্ধবীর বাসায় যেতে দেয় না। সংসারে কোনো উন্নতি নেই, কিন্তু এগুলা নিয়ে কিছু বলতে গেলে বাপ মা তুলে গালি দেয়। লোভী বলে, ভাতের খোটা দেয়। আমার নামাজ হয় না বলে তিরস্কার করে, চরিত্র তুলে কথা বলে। প্রতি ঈদ বা দাওয়াত এর আগে হটাৎ ছোটো খাটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া শুরু করে এবং পরবর্তী তিন চার মাস পর্যন্ত মুখ কালো করে থাকে ও আলাদা ঘরে ঘুমায়। সে একদিন রাগ করে কুরআন পর্যন্ত ছিঁড়ে ফেলেছে। আমি একজন শিক্ষিত মেয়ে কিন্তু চাকরিও করতে দেয় না। এই মানসিক অত্যাচার এর মধ্যে থাকতে থাকতে আমি বাচ্চাদের নিয়ে অতিষ্ট হয়ে গেছি। কিন্তু সে সংসার ভাঙতে চায় না। এমতাবস্থায় আমি তাকে ডিভোর্স দিতে চাই, নিজে বাঁচার জন্য, গুনাহ হবে কি?

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ