পবিত্র লাইলাতুল বরাত
আজ দিবাগত রাত পবিত্র লাইলাতুল বরাত। পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ, বিপদমুক্তি ও
ভোক্তার অধিকার নিশ্চিত হোক
মানুষ আইন মান্য করে শুধু শাস্তির ভয়ে নয়। আইন মান্য করার ব্যাপারে এটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই মাঝেমধ্যে ভয়টি কাজ করলে সব সময় আইন মানার ব্যাপারে মানুষ সচেতন থাকবে। বর্তমান বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য অনেক বেড়ে গেছে। যারা নিম্ন আয়ের মানুষ, তাদের সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আমরা খাবারের জন্য বেঁচে থাকি। কিন্তু অনেক জায়গায় অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট রয়েছে। সেই সিন্ডিকেট পরিস্থিতি বুঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেয়। ভোক্তারা তাদের নির্ধারণ করা মূল্যে জিনিসপত্র কিনতে বাধ্য হয়?
যদি ভোক্তা অধিকার আইন, ২০০৯-এর মাধ্যমে কোনো ভেজাল খাদ্যদ্রব্য ও বাজারের দামের চেয়ে বেশি কোনো জিনিসপত্র বিক্রি করে থাকে, তাদের ভোক্তা অধিকার আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে এবং ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষকে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করছি।
মাহফুজুর রহমান খান
চিনিতোলা, মেলান্দহ, জামালপুর
পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করুন
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মিরকাদিম একটি ঐতিহ্যবাহী নদীবন্দর। এ নদীবন্দরে এক সময় স্টিমার ভিড়ত। কলকাতার সঙ্গে তখন সরাসরি বাণিজ্যের মাধ্যম ছিল এ বন্দরটি। তাই এ বন্দরের গুরুত্ব অনুধাবন করে এখানে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে একটি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা হয়েছিল। ১৯৯৫-পরবর্তী সময়ে পুলিশ ফাঁড়িটি এখান থেকে উঠিয়ে দেওয়া হয়। তারপর থেকেই এলাকাটি একটি অপরাধ জোন হিসেবে আবির্ভূত হতে থাকে। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ থেকে শুরু করে মাদকে সয়লাব হয়ে যায় মিরকাদিমের পুরো এলকা। উঠতি বয়সের ছেলেদের রক্ষা করতে বাবা-মায়ের লগদঘর্ম হলে নেশার সহজলভ্যতার কারণে তাদের ফেরানো যাচ্ছে না। তাই মিরকাদিমের আইন-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এখানে পুনরায় পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের জন্য গত বছর স্বরাষ্ট্র সচিব,আইজিপি, ডিআইজি ঢাকা রেঞ্জ, পুলিশ সুপার মুন্সীগঞ্জ, ওসি মুন্সীগঞ্জ বরাবর আবেদন করা হয়। কিন্তু সে আবেদনে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তাই মিরকাদিমের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মো. তাওহীদ সরদার
রিকাবীবাজার, মিরকাদিম, মুন্সীগঞ্জ
যাত্রীদের দুর্ভোগ আর কতকাল?
দেশের বিভিন্ন যানবাহনে যাত্রীদের দুর্ভোগের অন্ত নেই। সড়কপথ, রেলপথ এমনকি জলপথেও এর প্রমাণ মেলে। সড়কপথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্যামের মধ্যে যাত্রীরা আটকে থাকে। ভাড়া নিয়েও যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। রেলপথে মাত্রাতিরিক্ত যাত্রী ট্রেনে ওঠায় যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। জলপথে তো আরও সমস্যা। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত যাত্রী বহনে তাদের জীবনের ঝুঁকি বাড়ে। তাই যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে।
মকবুল হামিদ
চাঁদপুর সদর
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।