পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘ইসলামী ব্যাংকের টাকা কোথায়’ শিরোনামে ২৬ এপ্রিল দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পাতায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ব্যাংকটির প্রিন্সিপাল অফিসার মুহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়। এতে বলা হয়, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিডে-এ ঋণ বিতরণ বাড়লেও সে অনুপাতে বাড়েনি আমানত। উল্লেখ করে যে সংবাদ ছাপানো হয়েছে তা সত্য নয়; বরং বিভ্রান্তিকর। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঋণ সাধারণ মানুষ পাচ্ছে না। এই ঋণ যাচ্ছে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থানে। যা কল্পনা প্রসূত। ইসলামী ব্যাংকে কোন ধরনের আর্থিক সংকট নেই। এ ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের আস্থা দিনদিন বেড়ে চলছে। এছাড়া প্রতিবাদে ব্যাংকটির বিনিয়োগ বৃদ্ধি সহনশীল পর্যায়ে রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদকের বক্তব্য : ইসলামী ব্যাংকে আমানত বাড়েনি প্রকাশিত সংবাদে তা উল্লেখ করা হয়নি। বলা হয়েছেÑ ঋণের তুলনায় আমানত বাড়েনি। এক্ষেত্রে তথ্য উপস্থাপন করে বলা হয়েছে, চলতি বছরের শুরু থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ব্যাংকটিতে আমানত এসেছে ১ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকা, এ সময়ে ঋণ বিতরণ হয়েছে ৪ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ এই সময়ে যে পরিমাণ আমানত এসেছে, তার তিন গুণ ঋণ দিতে হয়েছে ব্যাংকটিকে। একই সঙ্গে এই ঋণ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থানে যাচ্ছে এবং ঋণ বিতরণে বড় ধরণের অনিয়ম হয়েছে যা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মধ্যেই আলোচনা হচ্ছে। তাই প্রতিবেদনে প্রতিবেদক কল্পনা প্রসূত কোন তথ্য উপস্থাপন করেনি। ব্যাংকের বর্তমান আর্থিক অবস্থা পর্যালোচনা, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ব্যাংক সূত্রে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করেই এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।