পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসি বলেছেন, যেকোন বিচারে পাকিস্তান ও চীন হলো গিয়ে এক প্রাণের দুই ভাই। গত মঙ্গলবার চীনের অনুষ্ঠিত বোয়াও ফোরামে বক্তব্যকালে তিনি এই মন্তব্য করেন। আব্বাসি বলেন, আমাদের অঞ্চলে এই বন্ধুত্ব হলো কৌশলগত স্থিতিশীলতার ভিত্তিপ্রস্তর। কানেকটিভিটি জোরদারের মাধ্যমে শান্তি ও সমৃদ্ধির এক নবযুগের সূচনা করতে চীনের সঙ্গে অংশীদারিত্বে যাওয়া পাকিস্তানের জন্য ছিলো একটি স্বাভবিক বিষয়। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন: ‘২০১৭ সালে পাকিস্তানে ধাপে ধাপে, ইটের পর ইট গাঁথার মতো করে একটি নতুন এশিয়ার উন্মেষ ঘটছে। চায়না-পাকিস্তান ইকনমিক করিডোর (সিপিইসি) প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে গোয়াদারে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনের কাজ দ্রæত গতিতে এগিয়ে চলেছে। শিগগিরই এটি একটি অর্থনৈতিক নিউক্লিয়াসে পরিণত হবে। পাকিস্তান ছাড়াও গোয়াদার চীনের পশ্চিমাঞ্চল, মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোকে সমুদ্রে প্রবেশ সুবিধা দেবে বলে আব্বাসি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সিপিইসি পাকিস্তানে হাজার হাজার চাকরি সৃষ্টি এবং জাতীয় গ্রিডে ১০,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত করেছে। ‘পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬% হয়েছে, যা এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০৫০ সালের মধ্যে আমরা বিশ্বের ১৫তম বৃহৎ অর্থনীতিতে পরিণত হবো।’ পাকিস্তানের সম্ভাবনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন: আমাদের ২০ কোটি জনসংখ্যা মানে এর জনশক্তির সম্ভাবনা বিপুল। একই সঙ্গে আছে ভোক্তা ভিত্তি। ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ উদ্যোগ সম্পদের বৈষম্য ঘুঁচিয়ে সবার জন্য অভিন্ন সমৃদ্ধি আনতে চায় বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী আব্বাসি। সাউথ এশিয়ান মনিটর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।