মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের দূর থেকে স্নাইপার দিয়ে গুলি করে হত্যা করে ইসরাইলি সেনারা। তাদের গুলিতে যখন কোনো ফিলিস্তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে, তখন তা দেখে উল্লাসে মেতে ওঠে ইসরাইলি তরুণ-তরুণীরা।
বেদখল হওয়া বসতভিটায় ফিরে যাওয়ার অধিকার দাবিতে গত ৩০ মার্চ থেকে শুরু হওয়া ফিলিস্তিনিদের 'মার্চ ফর রিটার্ন' (ঘরে ফেরা) আন্দোলনকালে এমন ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় দেখা যায়, বিক্ষোভরত নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের যখন ইসরাইলি সেনারা গুলি করে হত্যা করছিল, তখন বাইরের পর্যবেক্ষণ টাওয়ার বসে তা সরাসরি দেখছিল একদল ইসরাইলি তরুণ-তরুণী।
যখন কোনো ফিলিস্তিনি গুলি খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ছিল, তখন পর্যবেক্ষণ টাওয়ারেই উল্লাসে ফেটে পড়ছিল বিকারগ্রস্ত ইসরাইলিরা।
তাদের এই জঘন্য বর্বরতার চিহ্ন ফাঁস করে দিয়েছেন ইসরাইলি টেলিভিশন চ্যানেল ২-এর সাংবাদিক নির ডিভোরি।
তিনি খুদে ব্লগ লেখার জনপ্রিয় সাইট টুইটারে শুক্রবার ইসরাইলিদের উল্লাসের একটি ছবি পোস্ট করেছেন।
ছবিতে দেখা যায়, একদল ইহুদি তরুণ গাজা উপত্যকার সীমান্ত বেড়ার কাছে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ারে বসে দখলদার সেনাদের হত্যাকাণ্ড দেখছিল। সেনাদের গুলিতে নিরপরাধ বিক্ষোভকারীরা মাটিতে লুটিয়ে পড়ায় তাদের হাত তালি দিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়তে দেখা গেছে।
নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের রক্তের ফোয়ারা তাদের বীভৎস উৎসবের খোরাক জুগিয়েছে।
তাদের অঙ্গভঙ্গি ছিল এমন যে তারা যেন কোনো আউটডোর সিনেমা দেখে আনন্দে মেতেছে।
ইসরাইলি তরুণদের এই বীভৎস কর্মকাণ্ডে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এটিকে বর্বরোচিত ও বীভৎস বলে নিন্দা করেছেন অনেকেই।
ইউএস ক্যাম্পেইনের নির্বাহী পরিচালক ইউসেফ মোনায়ের বলেন, গাজা উপত্যকার সীমান্তে এই বর্বরোচিত উল্লাস ইসরাইলি বেসামরিক লোকদের জন্য সত্যিই ভয়াবহ এক ঘটনা।
শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে এখন পর্যন্ত ৩২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইহুদিবাদী রাষ্ট্রটির সেনারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।