পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
আফগানিস্তানের সরকার বলেছে যে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসির কাবুল সফর হবে দুই দেশের সরকারের মধ্যে আলোচনার সূত্রপাত। আব্বাসী আগামী শুক্রবার কাবুল সফরে যেতে পারেন। তিনি নিরাপত্তা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, তালেবানদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সম্পর্ক আরো বিস্তৃত করাসহ দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আফগান নেতৃবৃন্দ এবং সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন এবং প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে অংশ নেবেন। সিইও’র উপ-মুখপাত্র জাভেদ ফয়সাল বলেন, এই সাক্ষাতের মধ্য দিয়ে দুই রাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনা শুরু হবে। এতে শান্তি, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক প্রধান্য পাবে। আফগানিস্তানের সিনেট প্রতিরক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হাশিম আলকজাই বলেন, আফগানিস্তানের স্বার্থেই পাকিস্তান ও ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করতে হবে। তাই এই সফরে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ঝালাই করার চেষ্টা চালাবে আফগানিস্তান। সূত্র জানায় আফগান কর্মকর্তারা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কার্যকরভাবে ও আন্তরিকতার সঙ্গে অবদান রাখতে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানাবেন। তালেবনরা যেন আফগান সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসে সে ব্যাপারে তাদের সম্মত করার চেষ্টা চালানোরও আহবান জানানো হবে। এমপি সৈয়দ আলি কাজিমি বলেন, আফগানিস্তানের শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে পাকিস্তানকে কাবুলের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলানো পরিহার করতে হবে। আরেক এমপি হাবিবা দানিশ বলেন, পাকিস্তান তার নিজের লক্ষ্য হসিলেরই চেষ্টা করবে। তাই তাদের কথায় ভুললে হবে না।
সূত্র : সাউথ এশিয়ান মনিটর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।