পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গ্রেফতার-রিমান্ডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আপিল বিভাগের দেয়া নির্দেশনা অনুসরণ করছে কি না তা দেখবেন আদালত। সোমবার (০২ এপ্রিল) এক রিট আবেদনের শুনানিতে আদালত একথা বলেন।
গত বৃহস্পতিবার জনস্বার্থে এই রিট আবেদনটি করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম।
বিএনপি ও ছাত্রদলের চার নেতাকে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে আটকের পর নির্যাতন ও পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনে ছাত্রদল নেতার মৃত্যুর বিষয়টি তুরে ধরে এই রিট আবেদন করা হয়।
রিটে বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, শফিউল বারী বাবু, ছাত্রদল নেতা এসএম মিজানুর রহমান রাজ, ও আটকের পর পুলিশ হেফাজতে মারা যাওয়া ছাত্রদলের আরেক নেতা জাকির হোসেন মিলনের ঘটনাটি আদালতকে অবহিত করা হয়।
শুনানিতে আদালত বলেন, ‘কোন নাগরিককে আটকের ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের দেয়া নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে’। আদালত বলেন, ‘দেশের কোন নাগরিককে আটকের সময় আদালতের নির্দেশনা অনুসরণ করা হচ্ছে কি না, কিংবা আটকের পর তাদের উপর অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে কি না এবং গ্রেফতার ও রিমান্ডের ক্ষেত্রে আপিল বিভাগের দেয়া নির্দেশনা অনুসরণ করা হচ্ছে কি না তা আমরা দেখবো’।
শুনানিকালে ডেপুটি এটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু আদালতকে বলেন, ‘কিভাবে প্রমাণ হবে যে তারা অমানবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন’।
জবাবে রিটকারীর পক্ষে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ বলেন, ‘আলাল ও শফিউল বারীকে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গ্রেফতারের পর নির্যাতন, পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনে আটক ছাত্রদল নেতা জাকির হোসেন মিলনের মৃত্যুর ঘটনাটিই বড় প্রমাণ। এ থেকে আর কি বড় প্রমাণ থাকতে পারে’। এরপর আদালত দুপুর দুইটা পর্যন্ত শুনানি মুলতবি ঘোষণা করেন।
রিটকরীর পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।