পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
আন্তর্জাতিক মহলকে উত্তপ্ত করে নিজেদের সামরিক বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করে গড়ে তুলছে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো। আর তারই জের ধরে এবার পাকিস্তানের অস্ত্রভান্ডারে যুক্ত হলো গুরুত্বপূর্ণ এক অস্ত্র। শক্তিশালী এক ট্র্যাকিং সিস্টেম পাকিস্তানকে দিয়েছে চীন। চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে। এর ফলে আগামী দিনে পাকিস্তান সহজেই মাল্টি ওয়ারহেড মিসাইল ব্যবহার করতে পারবে। এই প্রথমবার চীন কোনো দেশকে এমন একটি স্পর্শকাতর অস্ত্র তুলে দিল। চীনের সামরিক বিশেষজ্ঞ ঝেং মেংউই এই রিপোর্টের সত্যতা স্বীকার করে জানিয়েছেন, পাকিস্তান সত্যিই একটি সফিসটিকেটেড অপটিক্যাল ট্র্যাকিং ও মেজারমেন্ট সিস্টেম কিনেছে চীনের কাছ থেকে। সমপ্রতি, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ফায়ারিং রেঞ্জে মোতায়েন করেছে সেই সিস্টেম। এই সিস্টেম অ্যাসেম্বল করতে ও পাক অফিসারদের এই সিস্টেমের ব্যাপারে ট্রেনিং দিতে তিনমাস পাকিস্তানে ছিল চীনের সেনা কর্মকর্তারা। জানা গেছে, পাকিস্তানের ঘরে তৈরি সিস্টেমের থেকে এটা অনেক বেশি জটিল। এতে রয়েছে দু›টি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন টেলিস্কোপ, হাই স্পিড ক্যামেরা, ইফ্রারেড ডিটেক্টর, সেন্ট্রালাইজড কম্পিউটার সিস্টেম। মিসাইল লঞ্চ করলে তার প্রত্যেকটা ধাপ ধরা পড়বে ওই ক্যামেরায়। এর আসল বৈশিষ্ট্যই হলো টেলিস্কোপ। কয়েকশ’ কিলোমিটার দূরে থাকা অবস্থাতেও এতে ধরা পড়বে ছবি। এতে থাকছে অ্যাটমিক ক্লক। এর সাহায্য বিভিন্ন দিক থেকে ওয়ারহেডে চোখ রাখা যাবে। ফলে টার্গেট মিস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকবে না। হিন্দুস্তান টাইমস, সাউথ চায়না মর্নিংপোস্ট, নিউজ উইক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।