পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বরিশাল ব্যুরো : বরিশাল মহানগরী থেকে প্রায় ৫কিলোমিটার দুরে কীর্তনখোলা নদীর চরমোনাই লঞ্চঘাট এলাকায় মুসুল্লীবাহী ট্রলারডুবির দুই দিন পর ছয় জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল(শুক্রবার) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত চরমোনাই ইউনিয়ন সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে এ ছয় জনের লাশ ভেসে ওঠে। মুন্সীগঞ্জের টংগিবাড়ি উপজেলার পাচনখোলা এলাকার মৃত খায়েরুদ্দিন ঢালীর ছেলে বাদশা ঢালী (৬৫), গাজীপুর সদরের আবদুল মালেকের ছেলে ইফতেখার (৯), আমানউলাহ দেওয়ানের ছেলে শাহ আলী (২৮), একই জেলার ভবানীপুরের জাকির হোসেন দিলদার (৩০), ময়মনসিংহের মকবুল হোসেনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (২৮) ও ল²ীপুরের হেদায়েত হোসেন ছেলে আবদুল কুদ্দুস (২৪)।
বরিশাল সদর নৌ-থানা পুলিশের সেকেন্ড অফিসার সোহাগ ফকিরজানান, গত বুধবার যেখানে ট্রলার ডুবেছিলো, তার পাশ থেকেই ছয়টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বরিশাল নৌ-থানা পুলিশের ওসি বেলাল হোসেন জানান, বুধবার দুপুরে ট্রলারটি বরিশাল সদর উপজেলার চরবাড়িয়ার প্রান্ত থেকে কীতর্নখোলা পাড়ি দিয়ে চরমোনাই লঞ্চঘাট যায়। ঘাটে থাকা কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের পেছনে নোঙ্গর করে চরমোনাই মাহফিলগামী মুসল্লীদের নামাতে গেলে ট্রলারটি কাত হয়ে যায়। এসময় পেছনে থেকে অন্য একটি ট্রলার ধাক্কা দিলে সেটি ডুবেই যায়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও নৌ-পুলিশের সদস্যরা নদীতে বিভিন্নভাবে তলাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু করে। ঘটনার দিন সন্ধ্যায় নদীর তলদেশে ট্রলারটির সন্ধান পাওয়া গেলেও নিখোঁজদের কোনো হদিস মেলেনি। থানা পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত খোঁজাখুঁজির পর আর কোনো মরদেহ না পাওয়ায় সন্ধ্যা নামতেই উদ্ধার অভিযান স্থগিত করা হয়েছিল। এব্যপারে পুরিশ একটি অপমৃত্যুর মামলা দয়ের করা হয়েছে। দূর্ঘটনাটির বিষয়ে পুলিশ ও প্রশাসিনক তদন্ত শুরু হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।