পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
জবাবদিহিমূলক জনপ্রশাসন (সুশাসন) নিশ্চিত করতে পারলেই বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে পরিণত হবে। এতে খুব বেশি সময় দরকার হবে না। দেশে বেকারত্ব মোচন, অর্থনীতির গতি সঞ্চার ও রফতানিখাতকে এগিয়ে নেয়ার জন্য পরিবেশ উপযোগী সেবামূলক প্রতিষ্ঠানকে সোচ্চার ভ‚মিকায় অবতীর্ণ হতে হবে বলে উল্লেখ করেছেন প্রাণবন্ত, উদ্যমী ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত তারুণ্যের অহঙ্কার তেজারত গ্রæপের কর্ণধার সদরউদ্দিন চান্দু। একান্ত আলাপকালে সদরউদ্দিন চান্দু এসব কথা বলেন। অত্যন্ত মেধাবী, পরিশ্রমী ও সাহসী এই ব্যবসায়ি নান প্রতিকূলতাকে উপেক্ষা করে তেজারত গ্রæপকে সামেনর দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন। তিনি সাহসে বুক বেঁধে আজো নানা প্রতিক‚লতার ভেতরেও নতুন ভোরের অপেক্ষায় আছেন। সদরউদ্দিন চান্দু বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করছে বলেই বৈশ্বিক মন্দার মধ্যেও ৬ শতাংশের বেশি হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি, দারিদ্র্যের হার ২২ শতাংশে নেমে এসেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার চীন, ভারত, শ্রীলঙ্কার (পণ্যের মান ভালো হলে দক্ষিণ কোরিয়ারও) বাজার যদি ধরা যায়, তাহলে এটি হবে আমাদের জন্য অত্যন্ত শক্ত ভিত্তি। এ ক্ষেত্রে পণ্যের গুণগত মান রক্ষা করতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজার বাংলাদেশের জন্য মোটামুটি টেকনিক্যালি স্যাচুরেইটেড। ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র এখনো আমাদের প্রধান বাজার।’ তিনি বলেন, আমাদের মাথাপিছু আয় বাড়াতে হবে। তবে গড়পড়তা বাড়ালেই হবে না; অর্থনৈতিক বৈষম্যও কমিয়ে আনতে হবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের ওপর তুলতে হলে জিডিপির ৩৫ শতাংশ বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। সঞ্চয় ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নত করতে হবে। তিনি জানান, ডিজিটাল বাংলাদেশ বির্নিমাণের অগ্রযাত্রায় তেজারত গ্রæপ তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।
উল্লেখ্য, সদরউদ্দিন চান্দুর নিরলস পরিশ্রম আর মেধায় সুখ্যাতি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তেজারত গ্রæপ বিশ্বের কাছে সুপরিচিত একটি নাম। এই প্রতিষ্ঠান বিশ্ব থেকে নামী-দামি ব্র্যান্ডের পণ্য আমদানি করে থাকে। সেই সাথে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য হিমায়িত মাছসহ দেশের ঐতিহ্যবাহী পণ্য রফতানি করে থাকে। গ্রæপটি শুরু থেকেই তাদের পণ্যের গুণগত মানের সাথে আপস করেনি। তাই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পণ্যের সুনাম ও সুখ্যাতি দিন দিন ছড়িয়ে পড়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।