পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তারল্য সংকট কাটাতে ইসলামি শরীয়াহ ভিত্তিক চার ব্যাংকে ঋণ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এটাকে বলা হচ্ছে বিরল সুবিধায় টাকা ধার দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মাধ্যমে ব্যাংক চারটিকে গত বছরের শেষ কার্যদিবসে প্রকৃত চিত্রের পরিবর্তে আর্থিক সূচকগুলো তুলনামূলক ভালো দেখানোর সুযোগ দেওয়া হয়। এ জন্য ৬ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা ধার দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংক চারটি হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল) ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক।
আর একই গ্রুপভুক্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড পেয়েছে আট হাজার কোটি টাকার তারল্যসুবিধা। ফলে ব্যাংক ৫টিকে দেওয়া তারল্যসুবিধার পরিমাণ ছিল ১৪ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। এতে সুদহার ছিল ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। যদিও শরিয়াহ ব্যাংকগুলোর নির্দিষ্ট সুদে টাকা ধার নেওয়ার সুযোগ নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলোর কাছে টাকা ধার নেওয়ার জন্য বন্ড ছিল না। এ জন্য ঋণের সর্বশেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে টাকা ধার দেওয়া হয়েছে। তাদের আমানত বাড়িয়ে তারল্যসংকট মেটানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই সুবিধা বিরল। কারণ, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ধার নিতে হলে ব্যাংকগুলোকে বিল, বন্ড লিয়েন রাখতে হয়। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ধার দিতে পারে না। টাকা ধার নিতে এই পাঁচ ব্যাংকের কাছে ব্যবহারযোগ্য সুকুক বন্ড নেই। এ জন্য ‘প্রমিসারি ডিমান্ড নোট’ প্রদান করে টাকা ধার করতে হয় ব্যাংক পাঁচটিকে। এর মাধ্যমে যেকোনো উপায়ে টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় ব্যাংকগুলো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।