Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নির্বাচনকালীন উন্নয়ন রূপরেখা

কাল সচিবদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে প্রাধান্য পাবে

| প্রকাশের সময় : ৩ মার্চ, ২০১৮, ১২:০০ এএম

পঞ্চায়েত হাবিব : ৯ বছরের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি নিয়ে সচিবদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে আগামীকাল রোববার। একাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে মোকাবেলা এবং যে কোনো মূল্যে জনস্বার্থ রক্ষা করে সরকারের ৯ বছরের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ত্বরান্বিত করতে প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা সচিবদের নির্দেশনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতিসহ ২৬ দফার তথ্য চেয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের দুই মাস আগে চিঠি দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এই ২৬ দফা নির্দেশনার অগ্রগতি প্রতিবেদন ইতোমধ্যে মন্ত্রিসভায় জমা দিয়েছেন সচিবরা।
সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে সাধারণত সচিব সভা অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু এবার সচিবালয়ে না হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। দীর্ঘ আট মাস পর আবারো প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বিএনপি চেয়ারপারসন ও তারেক রহমানের মামলা নিয়ে ব্যাপক আলোচনার মধ্যে এ বৈঠক বিশেষ গুরুত্ব ও তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বছরের ২ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সচিবদের নিয়ে সর্বশেষ বৈঠক করেন। এ ছাড়া আগামী জুনের পরে আরো একবার সচিব সভা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘ আট মাস পর আবারো প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা সচিবদের সঙ্গে বৈঠক সামনে রেখে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে সরকারের বিগত দিনের উন্নয়ন চিত্র, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগ ও ফার্স্ট ট্র্যাকভুক্ত উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়নের অবস্থা, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন ইস্যুর সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহের কাজ গত বৃস্পতিবার পর্যন্ত শেষ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ইতোমধ্যে ২৬ দফার তথ্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের কাছে পৌঁছেছে, যা আগামীকাল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবগত করা হবে। চলতি বছরের অক্টোবর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরে ডিসেম্বরে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের তালিকা দেশের সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরা এবং গণমাধ্যমে প্রচার করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি গত বছরের ২ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে অনুষ্ঠিত সচিব সভায় ২৬টি নির্দেশনা দেন। বিষয়টি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ২৩ জুলাই সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবকে চিঠি দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। সেই চিঠিতে বলা হয়- ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত এবং ২০০৯ থেকে বর্তমান মেয়াদ পর্যন্ত সরকারের উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। পাশাপাশি এসব উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের প্রামাণ্যচিত্র আকারে তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ ২৬টি বিষয়ে সর্বশেষ অগ্রগতি জানতে চেয়ে গত ৮ ফেব্রæয়ারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের তাগাদা দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, সামনে জাতীয় নির্বাচন।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মতো একতরফা নির্বাচন করতে চায় না সরকার। মাঠের বিরোধী দল বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দুর্নীতি সংক্রান্ত একটি মামলায় দন্ডিত হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। এ অবস্থায় সব দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে কাজ চলছে। জনগণের ভোট পেতে হলে দৃশ্যমান কিছু থাকতে হবে। পাশাপাশি যে কোনো ধরনের অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রশাসনকে সতর্ক থাকতে হবে। এসব বিষয়ে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় নির্ধারণ করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সচিব ইনকিলাবকে বলেন, সরকারের উন্নয়নমূলক দৃশ্যমান অনেক কার্যক্রম রয়েছে। সরকারের নীতিনির্ধারকদের মতে, এসব কার্যক্রম গণমাধ্যমে তুলে ধরা হলে আগামীতে আবারো দেশ পরিচালনার সুযোগ পাবেন তারা। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের তুলনায় বর্তমান সরকারের সময় বেশি উন্নয়নমূলক কার্যক্রম হয়েছে। এ কারণে সচিব সভায় জনপ্রশাসনকে আরো বেশি জনবান্ধব ও সক্রিয় করাসহ সচিবদের উদ্দেশে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।
এ দিকে ২৬ দফা নির্দেশনার অগ্রগতি প্রতিবেদন মন্ত্রিসভায় জমা দিয়েছেন সচিবরা। গত সচিব সভায় ৭১ জন সচিব অংশ নেন। সেখানে ১৬ জন সচিব বক্তব্য রাখেন। তাদের ২৬ দফা নির্দেশনা দেন শেখ হাসিনা। সেগুলোর প্রতিবেদন ইতোমধ্যে মন্ত্রিসভায় জমা পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- রফতানি আয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমুদ্রবন্দর, স্থলবন্দর ও বিমানবন্দর পরিচালনার জন্য কাস্টমস ও ব্যাংকিং কার্যক্রম সপ্তাহে সাতদিন ২৪ ঘণ্টা চালু রাখা, দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পার্বত্য এলাকাসহ পাহাড় ও টিলা-অধ্যুষিত এলাকার পরিবেশ রক্ষা করা, ভ‚মিধস প্রতিরোধে কার্যকর ভ‚মিকা পালনে আরো আন্তরিক হওয়া এবং দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য পর্যাপ্ত জরুরি অর্থ বরাদ্দ রাখা, রাস্তাঘাট নির্মাণের সময় প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ ও রাস্তার দুই পাশে বৃক্ষরোপণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিরোধে ম্যানগ্রোভ বাগান সৃজন, সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম এবং উপক‚লীয় অঞ্চলে বনায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা, অঞ্চলভিত্তিক চাহিদা অনুযায়ী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মসূচি গ্রহণ করা, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অর্থবছরের প্রথম তিন মাস প্রকল্পের পেপারওয়ার্ক সম্পন্ন করে শুষ্ক মৌসুমের শুরুতেই ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ কাজ শুরু এবং একই সঙ্গে কাজের গুণগতমানের বিষয়টি নিশ্চিত করা, বাজেট প্রাপ্তির পরপরই অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্প বাছাইপূর্বক তা বাস্তবায়ন করা, প্রকল্প প্রণয়নে ব্যাংক সুদের হারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ডিসকাউন্ট ফ্যাক্টর নির্ধারণ করা, পদ্মা সেতুসহ বড় বড় প্রকল্পের মালামাল পরিবহনে আন্তঃদেশীয় সমস্যার বিষয়টি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে দ্রুততার সঙ্গে অবহিত করা, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের হার আরো বাড়ানো, অর্থবছরের শেষ দিকে তাড়াহুড়া না করে বছরের শুরু থেকেই বাস্তবায়নের কৌশল নির্ধারণে ব্যবস্থা নেয়া, সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, জনগণের সেবা ও শুদ্ধাচার ব্যবস্থা জোরদার করা, ভালো কাজের পুরস্কার আর মন্দ কাজের জন্য তিরস্কার ব্যবস্থা কার্যকর করা, সেবাদাতা সংস্থাগুলো থেকে সেবা পেতে জনগণের ভোগান্তি কমানো, আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূর করে সবার ন্যায়সঙ্গত পদোন্নতি ও পদায়ন নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা, অপেক্ষাকৃত তরুণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানে অগ্রাধিকার দেয়া, সংবিধান, জাতীয় সংসদের কার্যপ্রণালি বিধি এবং সংসদ পরিচালনা-সংক্রান্ত কার্যক্রমের বিষয়ে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া, জঙ্গিবাদ দমন ও মাদক নিয়ন্ত্রণেও মাঠপর্যায়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এসব ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগের পাশাপাশি জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণের তাগিদ দেয়া হয়েছে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ও এসডিজির সফল বাস্তবায়নে মেধা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা এবং কৃষিজমি নষ্ট না করে এলাকাভিত্তিক ঘোষিত অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প-কারখানা গড়ে তোলারও নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বিচারাধীন সরকারি স্বার্থসংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ মামলা পরিচালনার জন্য বর্তমান ব্যবস্থার পাশাপাশি অভিজ্ঞ আইনজীবী নিয়োগে অর্থ বরাদ্দ রাখতে হবে ও মন্ত্রণালয়ের আইন শাখার সক্ষমতা বাড়াতে হবে।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল আগে অবহেলিত ছিল। এখন সেই এলাকায় বর্তমান সরকার অনেক উন্নয়নমূলক প্রকল্প নিয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এবং এই অগ্রগতি ধরে রাখতে হবে সে বিষয়গুলো নিয়ে সচিবদের নির্দেশনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সরকারের অগ্রাধিকারের ১০ প্রকল্প হলো- পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাগেরহাটের রামপালে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের মৈত্রী সুপার থারমাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রো রেল, এলএনজি টার্মিনাল, গভীর সমুদ্রবন্দর, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর, মাতারবাড়ির এক হাজার ২০০ মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক আলট্রা সুপার ক্রিটিকাল বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং দোহাজারী থেকে রামু হয়ে মিয়ানমার সীমান্ত পর্যন্ত রেললাইন স্থাপন প্রকল্প। এগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া দারিদ্র্যের হার এখনকার ২২ শতাংশ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে আরো ১০ শতাংশ কমিয়ে আনার ওপর জোর দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম নতুন ডিসিদের কিছু লিখিত নির্দেশনাও দেন। এ সময় তিনি বলেন, সরকার চায়, ক্ষমতার শেষ বছরে কাজের গতি আগের তুলনায় অনেক বেশি বাড়াতে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) এন এম জিয়াউল আলম বলেন, বার্ষিক কর্ম সম্পাদন-সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়াদি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। মাঠ প্রশাসনে ই-উদ্যোগ, উদ্ভাবন, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন করতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে স্থানীয় সংসদ সদস্যরা নানা ধরনের কাজ করার কথা বলবেন। তাদের সঙ্গেও কৌশলী আচরণ করতে হবে। যতদূর সম্ভব, এমপিদের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করবেন। কাজের ব্যাপারে সর্বদা সৎ, নিরপেক্ষ ও একনিষ্ঠ থাকবেন। জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন বলেন, চলতি বছরের শেষ সময় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংস ঘটনা ঘটতে পারে। সহিংস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি দিয়ে সহায়তা করা হবে। যে কোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আপনারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা চাইবেন। তিনি বলেন, নিজ নিজ জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হবে। মনে রাখবেন, জনগণের শান্তি প্রতিষ্ঠা আমাদের কাজ। স্থানীয় সরকার সচিব আবদুল মালেক বলেন, সরকার উন্নয়নে বদ্ধপরিকর। এ জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে রাস্তাঘাটসহ গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়ন করা হচ্ছে। এগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে হবে। যা আগামীকাল সচিব সভায় আলোচনায় থাকবে।



 

Show all comments
  • তুষার ৩ মার্চ, ২০১৮, ১:১৯ পিএম says : 0
    উন্নয়ন শুধু রূপরেখাই হচ্ছে, উন্নয়ন আর হচ্ছে কই ?
    Total Reply(0) Reply
  • কাসেম ৩ মার্চ, ২০১৮, ১:২৫ পিএম says : 0
    বাজে সড়কে বাংলাদেশ এশিয়ায় ‘দ্বিতীয়’। (সূত্র: প্রিয়.কম) এ বিষয়ে সরকারের নজর দেয়া উচিত
    Total Reply(0) Reply
  • জহির রায়হান ৩ মার্চ, ২০১৮, ১:২৫ পিএম says : 0
    দেশের উন্নয়নে দুর্নীতি বন্ধ হওয়া খুব জরুরী
    Total Reply(0) Reply
  • রহমত ৩ মার্চ, ২০১৮, ১:২৭ পিএম says : 0
    একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই
    Total Reply(0) Reply
  • সোহেল ৩ মার্চ, ২০১৮, ১:২৭ পিএম says : 0
    এই কাজটি আরো আগে করা দরকার ছিলো।
    Total Reply(0) Reply
  • বুলবুল আহমেদ ৩ মার্চ, ২০১৮, ১:২৮ পিএম says : 0
    শেষ সময় হলেও যদি দেশের কিছু উন্নয়ন হয়!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: নির্বাচন

২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ