পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : সউদী আরবে নতুন করে আরো সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান। দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা চুক্তির আওতায় সেখানে সেনা পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্স বা আইএসপিআর। তাদের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের একদল সেনা সউদী আরবে যাচ্ছে। তারা প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ সংক্রান্ত তৎপরতা চালাবে। পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল কামার বাজওয়া ও সউদী রাষ্ট্রদূত নাওয়াফ সাঈদ আল মালিকির মধ্যে বৈঠকের পর এ বিবৃতিত প্রকাশ করা হয়েছে। ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি মাসের শুরুতে পাক সেনাপ্রধান বাজওয়া সউদী আরব সফর করেন। তিন দিনের সফরে তিনি সউদী যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমান ও স্থল বাহিনীর প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রিন্স ফাহাদ বিন তুর্কি বিন আব্দুল আজিজের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত দুই মাসে দুই বার সউদী আরব সফর করেছেন। ২০১৫ সালে ইয়েমেনে হামলা শুরুর সময় থেকেই সউদী আরব সরকার সেদেশে সেনা পাঠানোর জন্য পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আসছে। কিন্তু এর আগে পাকিস্তান সরকার তাতে সাড়া দেয়নি। এছাড়া পাকস্তিানের সংসদ নিরপেক্ষ থাকার আহ্বান জানিয়ে এর আগে একটি প্রস্তাবও পাস করেছে। আইএসপিআর বলেছে, পাকিস্তানের সেনারা সউদী আরবের বাইরে যাবে না। সউদী আরবে আগে থেকেই এক হাজার পাকিস্তানি সেনা মোতায়েন রয়েছে। নতুন করে ঠিক কতজন সেনা সউদী আরবে যাচ্ছে তা স্পষ্ট করে নি আইএসপিআর। পাক সেনাবাহিনী এরইমধ্যে ইসলামি প্রজাতন্ত্র, তুরস্ক ও কাতারকে তাদের এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে বলে ধারণা করছে পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ডন। গত বছর থেকে পাকিস্তানের সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল রাহিল শরিফ সউদী আরবের নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। ডন,পার্সটুডে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।