পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : পারস্য উপসাগরে রাজকীয় সউদী নৌবাহিনী (আরএসএনএফ) এবং সফররত পাকিস্তানি নৌবাহিনীর মধ্যে যৌথ নৌমহড়া অব্যাহত রয়েছে। দুই দেশের মধ্যকার বিশেষ সম্পর্কের বিষয়টিই এই মহড়ার মাধ্যমে ফুটে ওঠেছে। নাসিম আল-বহর নামের এই মহড়া গত রোববার পারস্য উপসাগরের বন্দর আর-জুবাইলের বাদশাহ আবদুল আজিজ নৌঘাঁটিতে শুরু হয়েছে। এই মহড়া এক সপ্তাহ ধরে চলবে বলে বলা হয়েছিল। দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা জোরদার করা, জলদস্যু প্রতিরোধ, সাগর থেকে আকাশে এবং সাগর থেকে ভূমিতে যুদ্ধকৌশল, মাইন যুদ্ধের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এই মহড়ায়। আরএসএনএফের ইস্টার্ন ফ্লিট রিয়ার অ্যাডমিরাল লাফি বিন হোসাইন আল-হারবি এক বিবৃতিতে বলেন, এই মহড়ার মাধ্যমে আমরা অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে চাই, যুদ্ধপ্রস্তুতি উন্নত করতে চাই, দুই দেশের মধ্যকার সহযোগিতা জোরদার করতে চাই। তিনি বলেন, সউদী ও পাকিস্তানি নৌবাহিনীর কয়েকটি জাহাজ, ভার্টিক্যাল টেক-অফ ও ল্যান্ডিং এয়ারক্রাফট এতে অংশ নিচ্ছে। দুই দেশ ১৯৯৩ সালে প্রথম নাসিম আল-বহর নৌমহড়া শুরু করে। তারপর থেকে দুই বছর পর পর তা হয়ে আসছে। তবে এবারই প্রথম পাকিস্তানি পানিসীমায় না হয়ে তা হচ্ছে সউদী পানিসীমায়। পাকিস্তান মহড়ায় যেসব রণতরী মোতায়েন করেছে সেগুলো হচ্ছে পিএনএস জুলফিকার ও তারিক ফ্রিগেড, পিএনএস আজমত ফাস্ট-ট্র্যাক ক্ষেপণাস্ত্র যান, পিএনএস কওত মিসাইল বোট ও পিএনএস মানসিফ মাইনহান্টার। তারা নৌ হেলিকপ্টার ও পি-৩সি অরিয়ন দূরপাল্লার টহলযানও মোতায়েন করেছে। একইসাথে পাকিস্তানি ও সউদী মেরিনরা তাদের নিজ নৌমহড়াও চালাচ্ছে। সাউথ এশিয়ান মনিটর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।