পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আফগান সীমান্ত সুরক্ষার খরচ চাইলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী খাজা আসিফ। বøুমবার্গ ম্যাগাজিনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, এতে তথা সীমান্ত সুরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের খুব বেশি খরচ হবে না। আফগানিস্তানের যুদ্ধে তাদের আরও বেশি খরচ হচ্ছে। আসিফ সাক্ষাৎকারে দাবি করেন, ছয় লাখ আফগান শরণার্থীকে ফেরত পাঠানোর পরও তারা ফিরে এসেছে। এই বিপুল সংখ্যক শরণার্থীদের ভরণপোষণে যুক্তরাষ্ট্র ও বাকি বিশ্বের সহায়তা চান তিনি। খবরে বলা হয়, গত মাসে সামরিক সহায়তা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনার মধ্যেই আফগানিস্তানের কাবুলে কয়েক দফা বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। আফগানিস্তানের তরফে প্রায়শই অভিযোগ করা হয়, পাকিস্তানভিত্তিক সন্ত্রাসীরা সীমান্ত অতিক্রম করে আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে ফিরে আসে। আর যুক্তরাষ্ট্রের তরফে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে সন্ত্রাসীদের ‘নিরাপদ স্বর্গ’ থাকার অভিযোগও পুরনো। এমন প্রেক্ষাপটে গত বছর আফগানিস্তান সীমান্ত কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলার উদ্যোগ নেয় পাকিস্তান সেনাবাহিনী। পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে আরো বলেন, দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থেই সীমান্ত বেড়া দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, যেকোনও দেশ থেকে অবাধ চলাচল অবিশ্বাসের পাশাপাশি সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্ম দিতে পারে। সীমান্তে বেড়া দেওয়া হলে শরণার্থীর বেশে পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের প্রবেশ বন্ধ করা যাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় আফগান শরণার্থীদের প্রত্যাবাসন জরুরি বলে মন্তব্য করে খাজা আসিফ বলেন, শরণার্থী শিবিরগুলো একসময় সন্ত্রাসীদের উর্বরভূমি ছিলো। বøুমবার্গ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।