পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সারাদেশে এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। যার প্রভাব ছিল ব্যাংকের লেনদেনেও। বেশিরভাগ ব্যাংকের শাখাই ছিল গ্রাহক শূণ্য। হাতে গোনা কয়েকজন গ্রাহককে দেখা গেছে লেনদেন করতে। তাই ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যেও সারাদেশের মতো আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু ছিল বেগম খালেদা জিয়ার মামলার রায়। দিনভর ব্যাংকারদের মধ্যে এক ধরনের অস্থিরাত বিরাজ করে। সবারই চোখ ছিল টেলিভিশনের পর্দায় ও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে। এছাড়া অনেক কর্মকর্তাই আবার নিজস্ব বিভিন্ন মাধ্যমে রায় এবং বাইরের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়েছেন। তাদের একটাই চিন্তা ছিল অফিস শেষে বাসায় কি ফেরা যাবে? অনেকে আবার ঝামেলা এড়াতে উর্ধ্বতনকে বলে একটু আগেভাগেই অফিস ছেড়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিল ব্যাংকপাড়া ঘুরে দেখা গেছে, বেশিরভাগ ব্যাংকের শাখা ফাঁকা। ব্যাংকগুলোতে কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতি থাকলেও প্রায় ব্যাংকেই গ্রাহক শূন্য। বিশেষ প্রয়োজনে দুই-একজন গ্রাহক আসলেও তা অন্যান্য দিনের তুলনায় খুবই কম। আর গ্রাহক কম থাকায় অলস সময় পর করছেন ব্যাংককর্মীরা। অনেকে আবার রাস্তায় যানজট না থাকায় শাখা অফিসের সাথে দাপ্তরিক কাজ সেরেছেন।
এদিকে মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের মূল ফটকের সামনে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছেন। এছাড়া আশপাশের এলাকায় বিপুলসংখক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবস্থান লক্ষ্য করা গেছে।
মতিঝিল সোনালী ব্যাংকের অফিসের জেনারেল ম্যানেজার নিজাম উদ্দীন আহম্মেদ চৌধুরী বলেন, সকাল থেকেই আমরা স্বাভাবিক নিয়মে লেনদেন করছি। আমাদের অনেক শাখায় টাকা পাঠিয়েছি। শাখাগুলোর সাথে অন্যান্য দাপ্তরিক কাজ করা হয়েছে। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় গ্রাহক কিছুটা কম ছিল। একটি পরিস্থিতির কারণে মানুষের মনে আতঙ্ক আছে। তাই এমন অবস্থা। মতিঝিলের ডাচ বাংলা ব্যাংকে বৈদেশিক বাণিজ্যিক শাখায় গিয়েও অনেটা ফাঁকা দেখা গেছে। কর্মকর্তারা অলস সময় পার করছেন। ডাচ বাংলা ব্যাংকের কর্মরত এক কর্মকর্তা বলেন, ব্যাংকে গ্রাহক অনেক কম। কিছু ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকরা আসছেন। সাধারণ গ্রাহক নেই বললই চলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।