২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
নিমপাতার মধ্যে অসংখ্য ভেষজ গুণ রয়েছে। নিম পাতার ব্যবহারে মানুষের শরীরের বাহ্যিক এলার্জি রোধে খুবই উপকারি। শুধু নিমপাতা নয়, এর শিকড়, ডাল-পালা এবং ছালেও রয়েছে অসংখ্য গুণ। তাই এটাকে ভেষজবিদগন মহৌষধ হিসেবেও আখ্যায়িত করেছেন। এবার শুধু নিমপাতার সামান্য উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করবো। নিম পাতা অন্যান্য অঙ্গের সাথে সাথে মানুষের মাথার চুলকে সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন করে তুলে। এছাড়া ভেষজ নিয়মানুযায়ি চুলে নিমপাতা ব্যবহারে চুল পড়া বন্ধ হয়, ঝলমলে চুল হয় খুশকি মুক্ত। মাথার উকুন দূর করতেও এর জুড়ি নেই। নিমপাতা ব্যবহারে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই বলে নিশ্চিৎ জানান ভেষজবিদগন। এক কথায় নিয়মিত নিমপাতা ব্যবহার করে চুলের প্রায় সব সমস্যা দূর করা যায় নিমিষেই। এবার তাহলে জেনে নিই চুলের যতেœ কিভাবে নিমপাতার ব্যবহার করা যায়।
নিমপাতা মাথার চুল পড়া কমায়:-
নিমপাতা বেটে প্রতি সপ্তাহে একদিন চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর তা ধুয়ে ফেলুন, এভাবে নিয়মিত লাগালে ধীরে ধীরে মাথার চুল পড়া কমে আসবে। মাথায় কোন ধরণের চুলকানি বাসা বাধঁবেনা এবং চুল থাকবে নরম ও কোমল।
নিমপাতা মাথার চুল করে নরম ঝলমল:
নিমপাতার রস ও মধু মিশিয়ে সপ্তাহে তিনদিন চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ভাল মানের শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন, এবার নতুন ভাবে আবিষ্কার করুন তুলতুলে নরম ও ঝলমলে চুল।
নিমপাতা মাথার চুলকে খুশকি ও উকুন মুক্ত করে:
সপ্তাহে দুইদিন ১ চা চামচ নিমপাতার রস, ১ চা চামচ আমলকির রস, ১ চা চামচ লেবুর রস, প্রয়োজন অনুযায়ী পরিমান মত টকদই মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে আধাঘণ্টা পর ভাল মানের শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে মাথা খুশকি ও উকুন মুক্ত হতে বেশি সময় লাগবেনা। এ ছাড়া এ রেসিপি চুল পড়াও বন্ধ করতে সাহায্য করে।
কাজী এম এস এমরান কাদেরী
সাংবাদিক ও কলামিস্ট
বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম।
০১৮১২৮১১১৯৭।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।