পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : প্রতিরক্ষা সাহায্য না দেওয়া সত্তে¡ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল রাখতে চায় পাকিস্তান। তাই যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি সহ্য করেও ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে বিরূপ কোনও মন্তব্য কারছে না দেশটি। গত বৃহস্পতিবার অর্থ সংক্রান্ত সিনেট কমিটিতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী খাজা মুহাম্মদ আসিফ স্বীকার করে নিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক আর স্বাভাবিক নেই। ওয়াশিংটনের সাহায্য না পেলেও অসুবিধা নেই। তবে কোনওভাবেই দেশের একতার সঙ্গে আপোস করা হবে না। তবে এখন পাকিস্তানের সব রাগ গিয়ে পড়েছে আফগানিস্তানের ওপর। প্রথমত নানা বিষয়ে পাকিস্তানের পক্ষ নিচ্ছে না তারা। উল্টে ভারতের সঙ্গে সখ্য বাড়াচ্ছে। সাহায্য বন্ধ করার সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, আফগানিস্তানে যে শক্তির বিরুদ্ধে আমেরিকা লড়ছে, তাদেরই নিরাপদ আশ্রয় দিচ্ছে পাকিস্তান। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এবার ইসলামাবাদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা আর লক্ষ লক্ষ আফগান শরণার্থীদের আশ্রয় দেবে না। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী আরও বলেছেন, শরণার্থীদের আফগানিস্তানে ফেরানো নিয়ে অনেক বার কথা বলতে চেয়েছে ইসলামাবাদ। কাবুল তা নিয়ে উচ্চবাচ্য করছে না। তবে পাকিস্তানকে দোষারোপ করে আমেরিকা তাদের আফগাননীতির ব্যর্থতা ঢাকতে চাইছে। ডন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।