পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীতে নিষিদ্ধ জঙ্গি দল জেএমবির সারোয়ার-তামিম গ্রæপের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
গ্রেফতারদের নাম আরিফ (৪১) ও রমিজউদ্দিন (৩৪)।
তাদের কাছে উগ্র মতবাদের কিছু বই পাওয়া গেছে বলেও গতকাল জানিয়েছেন র্যাব-১১ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল হাসান। তিনি বলেন, গ্রেফতার দুজন জেএমবির সারোয়ার-তামিম গ্রæপের ‘সক্রিয় সদস্য’। এদের মধ্যে আরিফকে দীর্ঘদিন ধরে খোঁজা হচ্ছিল। সে জঙ্গিদের কাছে গুরু পর্যায়ের। তাদের দুজনের বিরুদ্ধেই আইননুগ ব্যাবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
শনিবার দিবাগত রাতে আরিফকে খিলগাঁও স্টাফ কোয়ার্টার এবং রমিজকে মুদগা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর সায়েদাবাদ এলাকা থেকে মিজানুর রহমান এবং ইব্রাহিম শাহজাহান নামের জেএমবি সারোয়ার-তামিম গ্রæপের আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতারের কথা জানিয়ে ছিল র্যাব।
২০০৫ সালে দেশজুড়ে বোমা হামলা করে আলোচনায় আসা জঙ্গি সংগঠন জামায়তুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ বা জেএমবিকে সরকার নিষিদ্ধ করার পর দলটির শীর্ষ নেতা শায়খ আব্দুর রহমান, সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাইসহ শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকজনের ফাঁসি হয়।
এরপরে কয়েক বছর সক্রিয়তা দেখা না গেলেও গতবছর গুলশানে হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার পর ফের আলোচনায় আসে জেএমবি।
শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মৃত্যুর পর দলের অন্যান্য সদস্যরা ‘নব্য জেএমবি’ নামে নিজেদের সংগঠিত করে গুলশান হামলাসহ গত তিন বছরের অধিকাংশ হামলা ও হত্যাকান্ড চালায় বলে পুলিশের ভাষ্য। র্যাব জঙ্গিদের এ দলটিকেই ‘জেএমবির সারোয়ার-তামিম গ্রæপ’ হিসেবে চিহ্নিত করে আসছে।
গুলশান হামলার পর গত দেড় বছরে টানা অভিযানে এই জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের অধিকাংশ নেতার মৃত্যু হয়েছে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দাবি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।