পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদীনের ৬ শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স। এদের মধ্যে ২ জন ‘র’ ও এনআইএসর তালিকায় থাকা মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি বলে জানা গেছে। আটকদের মধ্যে পাঁচজনের সঙ্গে খাগড়াগড় কা-ের যোগ রয়েছে বলে দাবি করেছে এসটিএফ। উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন জায়গায় গা ঢাকা দিয়ে দেশজুড়ে নাশকতা চালানোর ছক ছিল এদের।
আটকদের মধ্যে রয়েছে ভারতের জামাতুল মুজাহিদীনের প্রধান আনওয়ার হুসেন ফারুক ওরফে ইনাম। ধরা পড়েছে খাগড়াগড় ঘটনার অন্যতম অভিযুক্ত ইউসুফ। শিমুলিয়া মাদরাসার প্রধান ইউসুফ খাগড়াগড়ের ঘটনার পর থেকেই ফেরার ছিল। ইউসুফ ও ইনামের কাছ থেকে মিলেছে সন্দেহজনক বিস্ফোরক। পাওয়া গেছে ডেটোনেটর, ল্যাপটপ, মোবাইল এবং আইইডি তৈরির সরঞ্জামও। এদের মধ্যে তিনজনের খোঁজ আগে থেকেই চালাচ্ছিল ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেটিং এজেন্সি। এমনকি এদের খোঁজ দিতে পারলে পুরস্কার ঘোষণাও করা হয়। এদের একজনকে আসামের কাছাড় থেকে গ্রেফতার করা হয়। অন্যদের রোববার রাতে বারাসত ও বসিরহাট থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে এসটিএফ।
কলকাতার যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপরাধ দমন শাখা) বিশাল গর্গ সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছেন, এ সব জঙ্গিরা কী উদ্দেশ্যে কলকাতায় এসেছিল তা জেরা করে জানার চেষ্টা করবে পুলিশ। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার সিআইএসএফকে কলকাতায় বড়সড় নাশকতার ব্যাপারে একটি সতর্কবার্তা পাঠায়। কলকাতা বিমানবন্দর, পার্কস্ট্রিটের মতো জায়গায় হামলার আশঙ্কা করা হয়েছিল। কেন্দ্রের ওই সতর্কবার্তার পরই কলকাতা ও লাগোয়া দুই ২৪ পরগণার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাতে শুরু করে পুলিশ। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।