Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাবনায় ৫২ কেজি গাঁজাসহ আটক ২, পলাতক ১

পাবনা জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭, ৫:৪২ পিএম

পাবনা সদর উপজেলাধীন মালিগাছা রূপপুর নামক এলাকা থেকে ৫২ কেজি গাঁজা ও একটি মিনি কাভার্ড ভ্যানসহ দুই জনকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতরা হল, আইনুল ইসলাম (২৫) কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট থানার সুলতান বাহাদুর মিয়াপাড়ার ছকিয়ত ইসলামের পুত্র ও আমিন মিয়া ওরফে আমিনুর (২৬) রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার রামনাথের পাড়ার ইলিয়াস আলীর পুত্র। এ সময় ১ জন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
শুক্রবার দুপুরে পাবনা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিং -এ পাবনার পুলিশ সুপার জিহাদুল কবির (পিপিএম) জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে পাবনার মালিগাছা রূপপুর এলাকায় সদর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে এসআই মোস্তফা কামাল,এসআই আব্দুর রাজ্জাক, ও এএসআই ফজলুল করিমসহ সঙ্গীয় পুলিশ একটি মিনি কাভার ভ্যান ( রেজি নং- ঢাকা-মেট্রো- ন-১৪-৪২১৯) চ্যালেঞ্জ করলে কাভার ভ্যানটি দ্রুত গতিতে চলে যাওয়া চেষ্টাকালে পুলিশ কাভার ভ্যানের গতিরোধ করে থামাতে সক্ষম হয়। কাভার ভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে এবং আইনুল ইসলাম ও আমিন মিয়া ওরফে আমিনুরকে কাভার্ড ভ্যানসহ আটক করে। উদ্ধারকৃত গাঁজার আনুমানিক বাজার মূল্য ১০ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রেস ব্রিফিং এ পুলিশ সুপার আরো জানান, আটককৃতরা আন্তঃজেলা মাদক ব্যবসায়ী চক্রের সক্রিয় সদস্য এবং দীর্ঘদিন ধরে রংপুর ও কুড়িগ্রাম থেকে কাভার ভ্যানে করে মাদক দ্রব্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পাচার করে আসছিল। আটককৃতদের বিরুদ্ধে সদর থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ বিশেষ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পলাতকের সন্ধানে পুলিশ কাজ করছে। পুলিশ সুপার আরো বলেন, মাদকের সাথে কোনো আপোষ করা হবে না।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গাঁজা

২২ জানুয়ারি, ২০২২
২২ জানুয়ারি, ২০২২
আমার এক নিকটাত্মীয় মদ-গাঁজা সেবন করত। স্বামী-স্ত্রী প্রায় সময়মই ঝগড়া হতো, স্বামী তার স্ত্রীর গায়ে অনেক সময় হাত তুলত। স্ত্রীও খুব বেশী একটা ছাড় দিত না। আবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অন্য পুরুষের সাথে দীর্ঘ দিন রাতে-বিরাতে গোপন ফোনালাপের অভিযোগ ছিল। তাদের দুই ছেলে আছে। স্বামী তার স্ত্রীর নামে ব্যাংক একাউন্টে ১৫-১৮ লাখ টাকার সম্পদ রেখেছিল। স্ত্রী বাপের বাড়ি গিয়ে সেগুলো হাত করে নেয় এবং নেশাখোর স্বামীর সংসার করবেনা বলে জানায়। এ অবস্থায় কয়েকটি ব্যর্থ আলোচনা বা বৈঠক হয়। প্রায় এক বছরের বেশী সময় পর স্ত্রী ওই স্বামীকে এক উকিলের মাধ্যমে ডাকযোগে ডিভোর্সলেটার পাঠায়। স্বামী বলে সে ওই লেটার রিসিভ ও সাইন করেনি। এর প্রায় এক বছর পর তার স্ত্রী ওই গোপন ফোনালাপের অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই বিয়ে করে। প্রশ্ন হলো স্ত্রীর এ তালাক ও পরবর্তী বিয়ে ইসলামের বিধান মতে সঠিক ভাবে হয়েছে কি না? আর না হলে এখন করনীয় কি?
১১ জানুয়ারি, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ