পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
পাকিস্তানে নির্মিত ট্যাঙ্ক-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের সক্ষমতা ভারতের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। এ কারণে ইসরাইলের সাথে স্পাইক চুক্তি মোদি সরকার বাতিল করায় বেকায়দায় পড়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। খবরে বলা হয়, পাকিস্তানি পদাতিক বাহিনী চীনা এইচজে-৮ ক্ষেপণাস্ত্র নিজ দেশে তৈরি করে ব্যবহার করে। এর পাল্লা ভারতীয় সেনাবাহিনী বর্তমানে যে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে তার প্রায় দ্বিগুণ। পাকিস্তান পদাতিক বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি টিওডবিøউ ক্ষেপণাস্ত্রও ব্যবহার করে। এই অস্ত্র আরো দূর থেকে ট্যাঙ্ক ও বাঙ্কার টার্গেট করা যায়। চীনা এইচজে-৮-এর পাকিস্তানি সংস্করণের নাম ‘বাক্তার-শিকান।’ ভারতের টি-৯০-এর আর্মার ভেদ করার উপযোগী করেই পাকিস্তানের এসব ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হয়েছে। এসব ক্ষেপণাস্ত্র তিন থেকে চার কিলোমিটার দূরের টার্গেটে আঘাত হানতে সক্ষম। পাকিস্তানের টিওডবিøউ একসময় মার্কিন বাহিনীর অন্যতম হাতিয়ার ছিল। এটা চার কিলেমিটার দূরে আঘাত হানতে পারে। অন্যদিকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পদাতিক সেনারা ফরাসি-জার্মান নির্মিত মিলান ২-টি কিংবা রাশিয়ার ৯এম১১৩ কোনকুর ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে। এর পাল্লা মাত্র ২ কিলোমিটার। গত বছর স্পাইক কেনার জন্য ইসরাইলের রাফায়েলের সাথে চুক্তি করে ভারত। বলা হয়েছিল, ভারতের কল্যাণী গ্রুপের সাথে যৌথভাবে ভারতে এই ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করা হবে। কিন্তু এখন মোদী দেশীয় অস্ত্রের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেয়ায় সেটা বাতিল করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় ডিফেন্স রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন চর বছরের মধ্যে বিশ্বমানের ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করতে পারবে। খবরে বলা হয়, ইসরাইলের সাথে সম্পাদিত ৫০০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র চুক্তি বাতিল করার ভারত সরকারের সিদ্ধান্তের ফলে পাকিস্তানি বাহিনীর সামনে ভয়াবহ রকমের নাজুক অবস্থায় পড়তে পারে ভারতীয় বাহিনী। ভারতীয় সেনা সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। স্পাইক হলো মানুষবাহী ‘ফায়ার এন্ড ফরগেট’ ক্ষেপণাস্ত্র। এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।