পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কনস্যুলার ও বায়রা নেতৃবৃন্দের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঢাকাস্থ সউদী দূতাবাসে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর স্বত্বাধিকারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী সনদ জমাদান নিয়ে সৃষ্ট সংকট আপাতত নিরসনের দিকে এগুচ্ছে। জনশক্তি রফতানিকারকদের ডিগ্রী সনদ /নন-সনদ এবং অন্যান্য কাগজপত্র আগামী শনিবার থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বায়রা অফিসে জমা নেয়া হবে। এখন থেকে সউদী দূতাবাসে আর কোনো রিক্রুটিং এজেন্সি’র কাগজ পত্র সরাসরি জমা নেয়া হবে না। বায়রার মাধ্যমেই সকল কাগজপত্র সউদী দূতাবাসে জমা হবে। আপাতত সকল রিক্রুটিং এজেন্সি পূর্বের ন্যায় সউদী আরবে জনশক্তি রফতানি’র কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পারবে। গতকাল সকালে সউদী দূতাবাসে কনস্যুলারের সাথে বায়রার প্রতিনিধি দলের আড়াই ঘন্টা ব্যাপী বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বৈঠকে বায়রার সভাপতি বেনজীর আহমদের নেতৃত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন বায়রার যুগ্ন-মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান ও বায়রার ইসি’র সদস্য রিয়াজ-উল- ইসলাম। বৈঠকে বায়রা নেতৃবৃন্দ রিক্রুটিং এজেন্সি’র স্বত্বাধিকারীদের ডিগ্রী সনদ দূতাবাসে জমা দেয়ার বিশেষ সার্কুলার নিয়ে সৃষ্ট সংকটের বিষয়টি তুলে ধরে তা’ অবিলম্বে প্রত্যাহারের জোর দাবী জানান। কনস্যুলার বায়রা নেতৃবৃন্দের বক্তব্য ধৈর্য্যের সাথে শোনেন। বায়রা নেতৃবৃন্দের উত্থাপিত ব্যাখ্যা সন্তোষজনক হওয়ায় দূতাবাস কর্তৃপক্ষ সকল রিক্রুটিং এজেন্সিকে তাদের নিয়মিত কার্যক্রম অব্যাহত রাখার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেন। দূতাবাস কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে দ’ুমাস অন্তর বায়রার সাথে বৈঠক করতেও সম্মত হয়। সউদী নিয়োগকর্তাগণের কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে তা’ বায়রাকে অবহিত করে সমাধানের আশ্বাস দেয়া হয়। সউদী আরবের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা পূর্বক মুসানেদসহ অন্যান্য সমস্যা সর্ম্পকে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। দূতাবাসে ভূয়া কাগজপত্র জমা দিলে তার দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট রিক্রুটিং এজেন্সিকেই বহন করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।