পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আয়কর নথিতে অর্থ গোপন রাখার অভিযোগে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) সুভাষ চন্দ্র্র সাহার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা মামলার বিষয়ে আপাতত কোনো সিদ্ধান্তে যাচ্ছে না পুলিশ সদর দফতর।
অপরাধ প্রমাণিত হওয়ার আগ পর্যন্ত পুলিশ সদরদফতরে নিজ দায়িত্বেই বহাল থাকছেন তিনি। পুলিশ সদর দফতর সূত্র বলছে, এসপি সুভাষের বিরুদ্ধে যেহেতু মামলা হয়েছে, সেহেতু মামলার নিয়মে মামলা চলবে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতেই কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে না। কারণ, যে কারো বিরুদ্ধে যে কেউ অভিযোগ করতেই পারেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করবে পুলিশ সদর দফতর। পুলিশ সদর দফতরের এক কর্মকর্তা বলেন, অভিযোগ প্রমাণের পর আবার আপিলের বিষয় থাকে। তিনি যদি আপিল করেন, তার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত নিজ দায়িত্বে কর্মরত থাকার ক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই। পুলিশ সদর দফতরের জনসংযোগ বিভাগের এআইজি সহেলী ফেরদৌস গত রাতে দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, আমরা এ বিষয়ে আপাতত কোনো সিদ্ধান্তে যাচ্ছি না। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হলে পরে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বর্তমানে তিনি পুলিশ সদরদফতরে সংযুক্ত রয়েছেন। এসপি সুভাষ চন্দ্র সাহা (৪৪) ও তার স্ত্রী রীনা চৌধুরীর (৪৩) ওয়ান ব্যাংকের যৌথ অ্যাকাউন্টে ১৯টি এফডিআর হিসেবে ৮ কোটি ৩৬ লাখ ১৩ হাজার ৩৬৭ টাকার খোঁজ পায় দুদক। আর ওই অর্থের উৎস, অবস্থান, মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ গোপন রাখায় এসপি দম্পতির বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়। দুদকের ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল ওয়াদুদ গত মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর রাজধানীর বংশাল থানায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলাটি (মামলা নং- ৩৭) দায়ের করেন। দুদকের এ মামলা দায়েরের আগের দিন সোমবার (২৩ অক্টোবর) সুভাষ চন্দ্র সাহাকে ফরিদপুর জেলা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।