Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খালেদা জিয়ার আগমন ঘিরে চট্টগ্রাম অঞ্চলে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য

রফিকুল ইসলাম সেলিম | প্রকাশের সময় : ২৭ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:০৭ এএম, ২৭ অক্টোবর, ২০১৭

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ত্রাণ বিতরণে সড়কপথে তিন দিনের সফর
চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আগমনকে ঘিরে বন্দরনগরীসহ বৃহত্তর চট্টগ্রামে বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মী, সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। দারুণ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। তাকে স্বাগত জানাতে চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। এ অঞ্চলের সাবেক মন্ত্রী এমপি থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা ব্যাপক শোডাউনের আয়োজন করছেন।
মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নিষ্ঠুরতম গণহত্যার মুখে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আসছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আগামীকাল শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত টানা তিনদিনের সফরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দুই রাত্রিযাপন করার কথা রয়েছে তার। নির্যাতিত ও মজলুম রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও তাদের প্রতি সহমর্মিতা জানানোর এ মানবিক কর্মসূচি ছাড়া এ সফরে বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি নেই। তবে দীর্ঘ ৫ বছর পর দলের চেয়ারপার্সনকে কাছে থেকে দেখতে পাবেন এ আনন্দে উদ্বেলিত এ অঞ্চলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকেরা। মানবিক কর্মসূচির বাইরে এ অঞ্চলের নেতাদের সাথে একাধিক সৌজন্য বৈঠকের কথা রয়েছে বেগম খালেদা জিয়ার। এসব বৈঠকে এ অঞ্চলে বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা এবং আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি ও নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনের বিষয়টিও আলোচনায় প্রাধান্য পাবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা।
বিএনপির নেতারা বলছেন, বেগম জিয়ার এ সফরে রাজনৈতিক কোন কর্মসূচি না থাকলেও তাকে ব্যাপকভাবে অভ্যর্থনা জানানোর জোর প্রস্তুতি চলছে। কুমিল্লা থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজারের সীমান্ত উখিয়া টেকনাফ পর্যন্ত মহাসড়কে বেগম খালেদা জিয়ার আসা যাওয়ার পথে জনতার ঢল নামবে বলে আশা করছেন বিএনপির নেতারা। সড়কপথে বেগম খালেদা জিয়ার আসা যাওয়া নির্বিঘœ করতে এ অঞ্চলের নেতাকর্মীদের গাড়ি নিয়ে বেগম জিয়ার গাড়িবহরে যোগ না দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে। মহাসড়কে তোরণ কিংবা মঞ্চ তৈরি না করতেও বলা হয়েছে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে। তবে বেগম খালেদা জিয়ার যাত্রাপথে সড়কের দুইপাশে দাঁড়িয়ে তাকে স্বাগত জানিয়ে বরণ করার ব্যাপক আয়োজন চলছে।
বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চল জাতীয়তাবাদী শক্তির দুর্জয় ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। বিগত প্রায় সবকয়টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ অঞ্চলে বিপুল বিজয় অর্জন করেন বিএনপির প্রার্থীরা। চট্টগ্রামের সাথে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সম্পর্ক আবেগের। চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকেই স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। চট্টগ্রামের মাটিতেই শাহাদাত বরণ করেন বিএনপির এ প্রতিষ্ঠাতা। বার আউলিয়ার পুণ্যভূমি বীর চট্টগ্রামের মাটি ও মানুষের সাথে বিএনপির সম্পর্ক। জাতীয়তাবাদী ও ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী এ অঞ্চলের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিএনপিকে ভালবাসে। দীর্ঘ ৫ বছর পর চট্টগ্রাম এসে বেগম খালেদা জিয়া তিনদিন অবস্থান করবেন এমন খবরে বিএনপির নেতাকর্মী ছাড়াও এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষের মাঝেও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।
সর্বশেষ বিগত ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সফরে আসেন বেগম খালেদা জিয়া। কক্সবাজারের রামু ও উখিয়ার বৌদ্ধ মন্দিরে হামলার পর সেখানকার বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করতে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার যান তিনি। কক্সবাজারের উখিয়ায় স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জনসভায় ভাষণ দেয়ার পর সড়কপথে চট্টগ্রাম এসে সার্কিট হাউসে রাত্রিযাপন করেন বেগম জিয়া। এরপর ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনকে ঘিরে টানা দুই বছর উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে চট্টগ্রামের কোন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আসা হয়নি বেগম খালেদা জিয়ার। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে ঘিরে নির্দলীয় সরকারের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে এ অঞ্চলের নেতাকর্মীরা ব্যাপক জুলুম নির্যাতনের শিকার হন। রাজপথে সংগ্রাম করতে গিয়ে অনেকে প্রাণ হারান, অনেকে জীবনের তরে পঙ্গু হন। শত শত মামলায় ফেরারী হন হাজার হাজার নেতাকর্মী। জেলা মহানগর পর্যায়ের নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতাকর্মীরাও মামলা হামলা হুলিয়া থেকে রেহাই পাননি। মামলা থেকে রেহাই পাননি তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াও। মজলুম দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার চট্টগ্রাম আগমনকে ঘিরে তাই এ অঞ্চলের নির্যাতিত নেতাকর্মীরা আবেগাপ্লুত।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান ইনকিলাবকে জানান, শনিবার সকালে রাজধানীর বাসা থেকে রওনা হয়ে রাতে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে পৌঁছবেন বেগম খালেদা জিয়া। সেখান থেকে রোববার সকাল ১০টায় সড়কপথে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা হবেন। ওইদিন দুপুরের মধ্যে কক্সবাজার পৌঁছাতে না পারলে পরদিন সোমবার সকালে তিনি কুতুপালংসহ উখিয়া ও টেকনাফের তিনটি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করবেন। ওইদিন সড়কপথে তিনি চট্টগ্রাম আসবেন। চট্টগ্রাম পৌঁছতে রাত বেশি হয়ে গেলে তিনি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে রাত্রিযাপন করবেন এবং পরদিন ঢাকার উদ্দেশে চট্টগ্রাম ত্যাগ করবেন।
তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার সফরকে ঘিরে এ অঞ্চলের নেতাকর্মীরা এখন উজ্জীবিত। এখানকার সাধারণ মানুষও ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও আগ্রহ নিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে একনজর দেখতে উদগ্রীব হয়ে আছেন। দীর্ঘদিন পর তিনি চট্টগ্রাম আসছেন। আমরা আশা করছি তার আগমনকে ঘিরে তাকে স্বাগত জানাতে মহাসড়কে জনতার ঢল নামবে। নির্যাতিত রোহিঙ্গা মুসলমানদের প্রতি সহমর্মিতা ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণের জন্য তিনি চট্টগ্রাম আসছেন। আর এ কারণেই তার সফরকে ঘিরে কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি রাখা হয়নি। আমরা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আসা এবং যাওয়ার পথে নেতাকর্মীদের সুশৃঙ্খলভাবে অবস্থান করতে বলেছি। তিনি সড়কপথে দীর্ঘপথ পারি দিবেন তার চলার পথে যেন কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হয় সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
বেগম খালেদা জিয়ার আগমনকে ঘিরে তাকে স্বাগত জানাতে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে জানিয়ে নগর বিএনপিসাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর ইনকিলাবকে বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে শনিবার বিকেলে সিটি গেইট এলাকায় পৌঁছবেন বেগম খালেদা জিয়া। সিটি গেইট থেকে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস পর্যন্ত সড়কের দুইপাশে নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাবেন। পরদিন সকাল ১০টায় কাজির দেউড়ি মোড় থেকে নগরীর নিউমার্কেট, কোতোয়ালী মোড় হয়ে কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতু পর্যন্ত সড়কের দুইপাশে নেত্রীকে স্বাগত জানাবে নেতাকর্মীরা। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যাশা করছি মাটি ও মানুষের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বরণ করতে বিএনপির ঘাঁটি চট্টগ্রামের সর্বস্তরের নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষও রাস্তায় নেমে আসবে।
গত ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইনসহ কয়েকটি রাজ্যে মুসলমান জনগোষ্ঠীর উপর নির্মম গণহত্যা শুরু করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও মগদস্যুরা। তার আগে ১৫ সেপ্টেম্বর চোখ ও পায়ের চিকিৎসার জন্য লন্ডন যান বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। বিএনপির নেতারা বলছেন, মিয়ানমারে গণহত্যা শুরু হওয়ার পরপর বেগম খালেদা জিয়া গণহত্যা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সাথে তিনি গণহত্যা বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নিতে জাতিসংঘসহ মানবাধিকার সংস্থাগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন। শুরুতে সরকার সীমান্ত খুলে দেয়া নিয়ে দ্বিধাদ্ব›েদ্ব থাকায় নো-ম্যানস ল্যান্ডে হাজার হাজার রোহিঙ্গা যখন মানবেতর দিনযাপন করছিল তখন বেগম খালেদা জিয়া দ্রুত সীমান্ত খুলে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।
বিএনপির পক্ষ থেকে একটি প্রতিনিধি দল উখিয়া টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্প সফর করেছে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছেন। মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধ এবং বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের সসম্মানে সে দেশে ফেরত নিতে বিশ্ব জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে এর মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করেছে বিএনপিবিএনপির পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণে শৃঙ্খলা আনতে সেনাবাহিনী মোতায়েনের দাবি করা হয়েছিল। বিএনপি নেতারা বলছেন, দীর্ঘ প্রায় তিন মাস পর দেশে ফিরে এসে বেগম খালেদা জিয়া নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের পাশে ছুটে যাওয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। কিন্তু দেশে ফেরার পরদিন থেকে দুই দফা আদালতে হাজিরা দিতে হয় তাকে। তিনি বিদেশে থাকতেই তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এর মধ্যে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক করে বেগম খালেদা জিয়া নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে উখিয়া টেকনাফ সফরের সিদ্ধান্ত নেন।
নগর বিএনপির প্রস্তুতি সভা
বেগম খালেদা জিয়ার চট্টগ্রাম আগমন উপলক্ষে মহানগর বিএনপির উদ্যোগে এক প্রস্তুতি সভা গতকাল নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এতে নগর বিএনপিসাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার আগমনকে ঘিরে বিএনপির নেতাকর্মী ছাড়াও চট্টগ্রামের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বেগম খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে বিভিন্ন প্রস্তুতির বিষয় উল্লেখ করে নেতাকর্মীদের সুশৃঙ্খলভাবে কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান। মহানগর বিএনপি’র জৈষ্ঠ্য সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা এমএ আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, জয়নাল আবেদীন জিয়া, সবুক্তগীন ছিদ্দিকী মক্কী, আশরাফ চৌধুরী, হারুন জামান, মাহবুবুল আলম, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, ইকবাল চৌধুরী, এম এ হান্নান, মোঃ শাহ আলম, ইস্কান্দর মির্জা, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আবদুল মান্নান, মোঃ আবুল হাশেম কমিশনার, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, মঞ্জুর আলম মঞ্জু, আনোয়ার হোসেন লিপু, টিংকু দাশ, গাজী মোঃ সিরাজ উল্লাহ, সৈয়দ শিহাব উদ্দিন আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম, শেখ নুরুল্লা বাহার, মোঃ সালাহ উদ্দিন, এসএম জি আকবর, জহির আহমদ, হাজী বেলাল হোসেন, ইব্রাহিম চৌধুরী, কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম মনি, শিহাব উদ্দিন মুবিন, কমান্ডার সাহাব উদ্দিন, রাহেলা জামান, আব্বাস রশিদ, মাহমুদ আলম পান্না প্রমুখ।



 

Show all comments
  • Asaduzzaman Asad ২৭ অক্টোবর, ২০১৭, ৪:০৫ এএম says : 0
    দেশনেত্রীর জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো
    Total Reply(0) Reply
  • Azir Hossin ২৭ অক্টোবর, ২০১৭, ৪:০৬ এএম says : 0
    হাজারো সালাম বেগম খালেদা জিয়া।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: চট্টগ্রাম


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ