Inqilab Logo

শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

উত্তর সিটির কার্যক্রম স্থবির

আনিসুল হকের অনুপস্থিতি

সায়ীদ আবদুল মালিক | প্রকাশের সময় : ২৬ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচিত মেয়র আনিসুল হকের ৩ মাসের অনুপস্থিতিতে সকল প্রকার উন্নয়ন কর্মকান্ড স্থবির হয়ে পড়েছে। তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদ থেকে শুরু করে উত্তরা, গুলশান, বনানী, মিরপুর, মোহাম্মদপুর এলাকার রাস্তাঘাট ও ফুটপাথ উন্নয়নে তিনি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। কিন্তু তার গত ৩ মাসের অনুপস্থিতিতে ঢাকা উত্তরের বিভিন্ন এলাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে উন্নয়ন কার্যক্রম। নতুন করে তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড দখল করে নিচ্ছে সেই পুরনো দখলদারের। অন্যদিকে কাজের গতিও থমকে দাঁড়িয়েছে। নগর উন্নয়নে সবাই আবার স্মরণ করছেন মেয়র আনিসুল হককের দৃঢ়তাকে। নগরের বিভিন্ন এলাকায় তার জন্য দোয়া ও প্রার্থনা হচ্ছে তিনি যেন আবার তার দায়িত্বে ফিরে আসেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তিনি যেভাবে কাজ শুরু করেছিলেন কঠোরভাবে তার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা জরুরি। নগর পরিকল্পনাবিদ মোবাশ্বের হোসেন বলেন, সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে ৫৪টি সেবা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট। যেখানে একজন মেয়র সমন্বয়ের চেষ্টা করছিলেন এখন সেখানে তিন মেয়র। কে কোনটা করবেন সেটা ভাবতে ভাবতেই সমস্যা জটিল আকার ধারণ করছে। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানালে বেশ কিছু কাজ হয়। কিন্তু তার প্রশাসনিক ক্ষমতা আছে, রাজনৈতিক ক্ষমতা তো নেই। আনিসুল হক যে রাজনৈতিক যুদ্ধ চালিয়ে সিটি কর্পোরেশনকে দখলদারমুক্ত করেছিলেন সেটা তো অন্য কারও পক্ষে সম্ভব নয়।
মেয়র আনিসুল হকের অনুপস্থিতিতে সিটির উন্নয়ন কাজ চলছে অনেটা ঢিমেতালে। কোথাও কোনো সমস্যা দেখলে আগে মেয়রকে ফোন করলে নগরবাসী তাৎক্ষণিক সেই সমস্যার সমাধান পেতেন। কিন্তু এখন ফোন করলেও কাউকে পাওয়া যায় না। তার উপর মেয়র আনিসুল হকের গত ৩ মাসের অনুপস্থিতিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের গুলশান নগর ভবন এখন অনেকটাই কর্পোরেট অফিস হয়ে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে নগরবাসীর পক্ষ থেকে। নগর ভবনে আসা সেবা প্রার্থীরা নগর ভবনে প্রবেশ করতে বেশ কয়েক জায়গায় কঠিন তল্লাশির শিকার হতে হচ্ছে বলে জানা গেছে।
সেব প্রার্থীদের একজন রাজধানীর মেরুল বাড্ডা থেকে নগর ভবনে আসা আসাদুজ্জামান কামরুল ইনকিলাবকে বলেন, বর্তমানে উত্তর সিটির নগর ভবনে প্রবেশ করার চাইতে বঙ্গভবন কিংবা গণভবনে প্রবেশ করা আরো সহজ। তিনি বলেন, কোন রকম ঝক্কি ঝামেলা সামলিয়ে নগর ভবনে প্রবেশ করা গেলেও কর্মকর্তাদের সাথে প্রয়োজনীয় কোন বিষয়ে দেখা করাটাও যেন সোনার হরিণ পাওয়ার মতো। প্রধান প্রকৌশলী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আর প্রধান বর্জ্য কর্মকর্তা সেনাবাহিনীর অফিসার হওয়ার কারণে তাদের সাথে দেখা করাটা এখন এতোটাই কঠিন যে, প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করা তার চেয়েও সহজ। সেবাপ্রার্থী নগরবাসী তো দূরের কথা, কোন সাংবাদিকের পক্ষেও তাদের পেশাগত প্রয়োজন এ তিন কর্মকর্তার সাথে দেখা করা সম্ভব হয় না। বিশেষ করে প্রধান প্রকৌশলীর দেখা পাওয়া যেন ভাগ্যের বিষয়। তিনি শুধু মেয়র ছাড়া আর কারো সাথে কথা কিংবা দেখা দেন বলে জানা গেছে।
গত ২৯ জুলাই মেয়রের লন্ডন যাত্রার পর গত প্রায় ৩ মাসে নতুন কোন কাজেই হাত দেয়নি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানটি। পুরনো সকল কাজ বাস্তবায়ন মনিটরিং করেই সময় পার করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সংশ্লিষ্টদের মতে, আনিসুল হক সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ফিরে না আসা পর্যন্ত নাগরিক সেবা সম্পর্কিত বৃহদাকারের ও নতুন কোন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে ঝুঁকি নিতে রাজি নন ভারপ্রাপ্ত মেয়র ও কাউন্সিলররা, বিশেষ করে ডিএনসিসির কর্মকর্তারা। উল্লেখ্য, গত ২৯ জুলাই ডিএনসিসি মেয়র আনিসুল হক লন্ডনে পরিবারসহ তার নাতি দেখতে যান। ১৩ আগস্ট হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সেন্ট্রাল লন্ডনের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তিনি হাসপাতালেই মস্তিষ্কের রক্তনালীর প্রদাহজনিত রোগের চিকিৎসা নিচ্ছেন। এখনও তিনি সুস্থ হতে পারেননি বলে জানা গেছে। তবে আগের চেয়ে এখন কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলেও জানা গেছে।
ডিএনসিসি সূত্র জানায়, প্রায় ৩ মাস হয়ে গেলেও দায়িত্বপ্রাপ্তরা সিটি কর্পোরেশনের স্বাভাবিক কাজে গতি ফেরাতে পারছেন না। মেয়র অসুস্থ হওয়ার পর সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ডিএনসিসির কর্মকান্ড চলমান রাখতে তিন সদস্যের একটি প্যানেল মেয়র নির্বাচন করে। জ্যৈষ্ঠতার ক্রমানুসারে তারা হচ্ছেন ডিএনসিসির ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ওসমান গনি, ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জামাল মোস্তফা এবং ৩১, ৩২ ও ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর আলেয়া সারোয়ার ডেইজী। গত ৫ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক প্যানেল মেয়রের প্রজ্ঞাপন জারি করলেও ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে কাউন্সিলর ওসমান গনি ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে দায়িত্ব পালন করছেন।
এই প্যানেল মেয়র আনিসুল হকের নেয়া চলমান কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা ও কাউন্সিলরদের সঙ্গে নিয়মিত মিটিং করে যাচ্ছেন ও নিয়মিত ফাইলে স্বাক্ষর করে যাচ্ছেন। এর বাইরে কোন কাজ করছেন না। এভাবে চলতে থাকলে ডিএনসিসির পূর্বের নেয়া বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়নসহ সার্বিক কর্মকান্ডের ওপর প্রভাব পড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ডিএনসিসি মেয়র আনিসুল হক মোহাম্মদপুর, ফার্মগেট, মিরপুর ১০ নং গোলচত্বর, গুলশান বনানীসহ অতি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা যেখানে প্রচুর জনসমাগম হয় এমন স্থান চিহ্নিত করেন। এসব স্থানে দখল করা ফুটপাথ ও রাস্তার দখল উচ্ছেদ চালিয়ে জনগণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। মেয়রের অনুপস্থিতিতে এসব স্থান ক্রমান্বয়ে দখল হতে দেখা যাচ্ছে। মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ধীরে ধীরে রাস্তার ওপর বাস দাঁড় করিয়ে পূর্বের ন্যায় দখল করে রাখছেন পরিবহন শ্রমিকরা। এতে জনগণের চলাচলে প্রতিনিয়তই সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। শরীফ নামে মোহাম্মদপুর আল্লাহ করিম মসজিদ মার্কেটের এক ব্যবসায়ী জানান, মেয়র আনিসুল হক সাহেব অসুস্থ থাকায় অনেক কাজেই আগের মতো গতি পাচ্ছি না। আগে বাসস্ট্যান্ডের এই রাস্তাটি প্রায় সবসময়ই খালি থাকলেও গত কিছুদিন যাবত আবার রাস্তার ওপর যত্রতত্র বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী তুলছে। যা পেছনের অন্য সকল যানবাহনের চলাচলের পথে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে সকাল বেলায় অফিসে যাওয়ার সময় এ সমস্যাটি প্রকট হয়ে দেখা দেয়।
ডিএনসিসির মহাখালী আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল ও আশপাশের এলাকায় রাস্তার ওপর দূরপাল্লার বাস দাঁড় করিয়ে রাখত পরিবহন শ্রমিকরা। এর ফলে প্রতিনিয়তই রাস্তায় প্রচন্ড ট্রাফিক জ্যামের সৃষ্টি হতো।
আনিসুল হক নির্বাচনকালীন ১১ পৃষ্ঠার ইশতেহার অনুযায়ী ছয়টি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে ‘পরিচ্ছন্ন-সবুজ-আলোকিত-মানবিক ঢাকা’ গড়তে কাজ শুরু করেন। এরই অংশ হিসেবে রাস্তার মিডিয়ান, ফুটওভার ব্রিজের ওপরে, বিভিন্ন ফুটপাথে ও উত্তরা মডেল টাউনসহ বিভিন্ন স্থানে পরিবেশ রক্ষায় হাজার হাজার গাছ লাগাতে শুরু করেন। পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও পরিবেশবান্ধব ঢাকা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসব গাছ লাগানো হলেও রাস্তার আশপাশে গাছগুলোর অনেকটাই বেহাল। অনেক গাছই পরিচর্যার অভাবে মারা যাচ্ছে। গুলশান এলাকার রাস্তার অনেক গাছ প্রাণহীন হয়ে পড়ছে। অনেক গাছের পাতা লাল হয়ে ঝরতে শুরু করেছে। ফুটওভার ব্রিজের গাছগুলোকেও যত্ম নিতে দেখা যায় না। অনেকটাই অবহেলায় বেড়ে উঠছে এসব গাছ।
নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর ঢাকা গড়তে রাস্তার পাশের সকল খোলা ডাস্টবিন অতিদ্রুত সরানোর ঘোষণা দেন আনিসুল হক। এজন্য ডিএনসিসি এলাকায় অর্ধশতাধিকের বেশি সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) তৈরি করলেও এখনও মেয়রের ঘোষণা অনুযায়ী রাস্তার ফুটপাথ থেকে খোলা ময়লার ডাস্টবিনগুলো আজও সরাতে দেখা যায়নি। এছাড়া এসটিএসগুলো নাগরিকদের চোখের নজরের বাইরে রেখে ও দুর্গন্ধমুক্ত পদ্ধতিতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সার্বিক কার্যক্রম সম্পন্ন করার কথা থাকলেও বর্তমানে এসটিএসগুলোর কাছ দিয়ে গেলেই দুর্গন্ধে নাকে রুমাল চেপে এলাকা পার হতে হয়। যা মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত করছে। রাস্তায় ময়লা ফেলার ছোট ছোট ডাস্টবিন থাকলেও তার ব্যবহার করছেন না। এমনকি এ নিয়ে উৎসাহমূলক কোন প্রকার প্রচারণাও চালাচ্ছে না ডিএনসিসি কর্তৃপক্ষ।
জীবন বাজি রেখে পরিবহন শ্রমিকদের সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যুদ্ধ করে তেজগাঁও সাতরাস্তা এলাকার অবৈধ ট্রাকস্ট্যান্ড সরিয়ে দেয় আনিসুল হক। যা রাজধানী ছাড়িয়ে দেশবাসীর কাছে মেয়রের অন্যতম বৃহৎ কাজ হিসেবে বিবেচিত হয় ও সর্বমহলে প্রশংসা জোগায়। ডিএনসিসি ঐ স্থানে নাগরিকদের জন্য ফুটপাথ তৈরিসহ সকল প্রকার যানবাহন চলাচলের জন্য প্রশস্ত রাস্তা ও মিডিয়ান তৈরি করে দেন ডিএনসিসি মেয়র। কিন্তু মেয়রের অসুস্থতার কিছুদিন পর সেই রাস্তার দু’ধারে পূর্বের ন্যায় ট্রাক সারি করে রাখতে দেখা যায়। প্রথম প্রথম মধ্যরাতের পর থেকে সকাল বেলা পর্যন্ত এসব পরিবহন রাখা হলেও বর্তমানে দিনের বেলায়ও এসব স্থানে ট্রাক কাভার্ড ভ্যান রাখতে দেখা যায়। জানা গেছে, আস্তে আস্তে এর মাধমে পুনরায় এই স্থানটিকে দখলে নেয়ার পাঁয়তারা করছে একটি মহল।
তেজগাঁও সাতরাস্তা এলাকার সড়কগুলো যেন পুনরায় দখল না হয়ে যায় সে জন্য গত সপ্তাহে কাভার্ডভ্যান ও ট্রাক মালিক শ্রমিক ইউনিয়নের নেতাদের সাথে ভারপ্রাপ্ত মেয়র মিটিং করেন। সেই মিটিংয়ে মালিক শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা ভারপ্রাপ্ত মেয়রকে কথা দিয়েছিলেন মেয়র আনিসুল হকের কষ্টার্জিত এই সফলতা বিফল হতে দিবেন না। তারা সেখানে আর তাদের ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান পার্কিং করবেন না। অথচ বাস্তবে অন্য চিত্র। তেজগাঁও সাতরাস্তা এলাকা এখন অনেকটাই ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান স্টান্ড হয়ে গেছে। এই এলাকা আবার তাদের দখলে চলে গেছে।
মেয়র আনিসুল হক অতিদ্রুত উত্তর সিটি রাস্তায় এলইডি বাতি লাগানোর কাজ শুরুর ঘোষণা দিয়ে ছিলেন তিনি অসুস্থ হওয়ার কিছু দিন আগে। কিন্তু গত তিন মাসেও রাস্তায় নাগরিক নিরাপত্তা রক্ষায় অধিক আলোর বাতি তো দূরের কথা প্রকল্পটি নিজেই কোন আলোর মুখ দেখতে পায়নি।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র ও ডিএনসিসির ২১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর ওসমান গণি বলেন, আমি গত ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ডিএনসিসির ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করছি। প্রাথমিকভাবে সার্বিক কর্মকান্ড সফলভাবে পরিচালনা করতে কিছুটা সময় লাগছে। সার্বিক কাজে সকল কাউন্সিলরসহ ডিএনসিসির সকল দায়িত্বাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আমার দৈনন্দিন কাজে সার্বিকভাবে অত্যন্ত সহায়তা করছেন। সবার সহায়তায় নিয়মিত সকল কর্মকান্ডই পরিচালনা করছি। তবে গত প্রায় এক মাসে বড় কোন প্রকল্প গ্রহণ বা নতুন উদ্যোগ নেয়া হয়নি। সৃষ্ট সকল সমস্যা চিহ্নিত করে সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। আশাকরি সকল নাগরিক সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় সকল সমস্যা সঠিক সময়েই সমাধান করা সম্ভব হবে। এজন্য তিনি ডিএনসিসির সকল নাগরিকের সহযোগিতা কামনা করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: উত্তর সিটি

২৮ জানুয়ারি, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ